চন্দ্রকোনা গ্রামীণ হাসপাতালের BMOH স্বপ্নীল মিস্ত্রি জানান, চন্দ্রবোড়া সাপের কামড় খেয়ে রবিবার রাতে সে চন্দ্রকোনা গ্রামীন হাসপাতাল ভর্তি হয়েছিল। প্রাথমিকভাবে প্রয়োজনীয় সমস্ত টেস্ট গুলি ইতিমধ্যেই করানো হয়েছে। হাসপাতালের ডাক্তারবাবুরা প্রস্তুত রয়েছেন। তার কোন রকম অসুবিধা হলে মেদিনীপুর মেডিক্যাল কলেজে স্থানান্তর করা হবে। তবে এখন নজরদারির মধ্যেই মাধ্যমিক পরীক্ষা দিচ্ছে এবং সুস্থ আছে। পরিবার সূত্রে জানা যায়, আপাতত শারীরিক ভাবে সম্পূর্ন সুস্থ না হওয়া পর্যন্ত গৌতম হাসাপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় পরীক্ষা দেবে। সেজন্য হাসপাতালেই সমস্ত রকম ব্যবস্থা করেছে পর্ষদ। তবে প্রথমদিন ও দ্বিতীয় দিনের পরীক্ষা দিতে পেরেছে গৌতম বলে সূত্রের খবর। চিকিৎসকরা গৌতমের উপর বিশেষ নজরদারি চালাচ্ছে। পাশাপাশি পরীক্ষা দেওয়ার সময় যাতে ঐ ছাত্রের কোনও রকম অসুবিধা না হয়, তার জন্য প্রস্তুত রয়েছে মাধ্যমিক শিক্ষা পর্ষদের সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ। তবে হাসপাতালে তার পরীক্ষার সুযোগ করে দেওয়ার জন্য সকলকে ধন্যবাদ জানিয়েছেন মাধ্যমিক পরীক্ষার্থী গৌতম ও তার পরিবার পরিজনেরা।
advertisement