ওই পড়ুয়ার বাবা জানিয়েছেন, "ও ভ্যাকসিন নিয়ে বেরোনোর পর, আবার একবার ডেকে নিয়ে গিয়ে ভ্যাকসিন দিয়ে দেয়। স্যাররা ভেবেছিলেন ও হয়তো ভয় পাচ্ছে বলে ভ্যাকসিন নেয়নি। কারণ, প্রথমবার ওর টোকেনটি ভুল করে জমা নেয়নি। তাই টোকেন জমা নিয়ে আরও একবার ভ্যাকসিন দিয়েছে। বাড়িতে এসে বলার পরই, আমি স্কুলে গিয়েছিলাম। প্রধান শিক্ষক বললেন এরকম হওয়ার কথা নয়। যদি হয়ও ভয় পাওয়ার দরকার নেই। তারপর, আমাকে প্যারাসিটামল দেওয়া হয়। রাতে খাইয়েছি।" তবে, ওই কিশোর এখন স্থিতিশীল আছে বলে জানা গেছে। এখনো অবধি কোন শারীরিক অসুস্থতা অনুভব করেনি সে!
advertisement
তবে, এই ঘটনা যে একেবারেই অনভিপ্রেত এবং কাঙ্ক্ষিত নয়, তা জানিয়েছেন জেলার মুখ্য স্বাস্থ্য আধিকারিক ডাঃ ভুবন চন্দ্র হাঁসদা। মঙ্গলবার তিনি বলেন, "হয়তো সেরকম কোনো শারীরিক অসুবিধা হবে না। হলেও ছোটখাটো অ্যালার্জির সমস্যা হতে পারে। এই ঘটনা একেবারেই কাঙ্ক্ষিত নয়। এত রকমের সচেতনতা অবলম্বন করা হচ্ছে। তা সত্ত্বেও এই ঘটনা কেন ঘটবে! আমি বিষয়টি খতিয়ে দেখছি।" এদিকে, ডেবরার BMOH ডাঃ আরীফ জানিয়েছেন, "খবর পাওয়ার পরই আমি স্বাস্থ্য দপ্তরের টিম পাঠিয়েছিলাম খোঁজখবর নেওয়ার জন্য। ছেলেটি এখন সুস্থ আছে। তবে স্কুল নিজেই এখনও নিশ্চিত নয় ওকে সত্যিই দুবার ভ্যাকসিন দেওয়া হয়েছে কিনা। যদিও ছেলেটির পরিবারের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, দুবারই দেওয়া হয়েছে। আমরা ছেলেটির শারীরিক অবস্থার দিকে নজর রেখেছি প্রতি মুহূর্তে। অসুস্থতা অনুভব করলেই পরবর্তী ব্যবস্থা নেওয়া হবে।"