এই রোজগার শিবিরে কর্মপ্রার্থীদের ইন্টারভিউয়ের মাধ্যমে বিভিন্ন বেসরকারি সংস্থায় চাকরির সুযোগ করে দেওয়া হয়। প্রায় ৪০০ কর্মপ্রার্থী এই শিবিরের নিজেদের নাম নথিভুক্ত করিয়েছিলেন। যাদের মধ্যে ৬ জনকে অন স্পট চাকরির নিয়োগপত্র দেওয়া হয়। আরও বেশ কিছু কর্মপ্রার্থীকে ওই শিবিরের মাধ্যমে চাকরি দেওয়া হবে বলে জানা গিয়েছে।
প্রসঙ্গত, বাংলার বেকারত্ব কমাতে উদ্যোগী হয়েছে রাজ্য সরকার। ইতিমধ্যেই রাজ্যের বিভিন্ন জায়গায় সরকারি আইটিআইগুলির উদ্যোগে জব ফেয়ার, অর্থাৎ কর্ম মেলা আয়োজন করা হচ্ছে। সেখান থেকে আইটিআই প্রশিক্ষণপ্রাপ্তদের বিভিন্ন সংস্থায় কাজের সুযোগ করে দেওয়া হচ্ছে। এবার সেই একই ধাঁচে শ্রম দফতর এবং এমপ্লয়মেন্ট এক্সচেঞ্জের উদ্যোগে এই রোজগার শিবিরের আয়োজন করা হয়েছিল আসানসোলে। আসানসোলের কন্যাপুরে এই রোজগার শিবির আয়োজন করা হয়। যেখানে বেসরকারি সংস্থার বিভিন্ন কর্তারা হাজির হয়েছিলেন। হাজির হয়েছিলেন কর্মপ্রার্থীরা। পাশাপাশি শ্রম দফতরের আধিকারিকরাও হাজির ছিলেন।
advertisement
আরও পড়ুন: ২ টাকার চন্দ্রমল্লিকার দর উঠেছে ৫ টাকায়, খুশি আর ধরছে না পাঁশকুড়ার ফুল-চাষিদের
প্রাথমিকভাবে বেকারত্ব দূরীকরণের লক্ষ্য নেওয়া হয়েছে। আর সেই লক্ষ্য পূরণের জন্য বিভিন্ন বেসরকারি সংস্থায় কর্মপ্রার্থীদের নিয়োগের বন্দোবস্ত করে দেওয়ার চেষ্টা করছে শ্রম দফতর। তাই এই ধরনের জব ফেয়ার বা রোজগার শিবির আয়োজন করা হচ্ছে। উল্লেখ্য, অনেক সময় দেখা যায়, কাজের খোঁজে বেরিয়ে প্রতারকদের খপ্পরে পড়েন অনেকে। কাজ পাওয়ার আশায় খোয়াতে হয় টাকা। সেইসব প্রতারণা চক্রের হাত থেকে বেকার যুবক-যুবতীদের বাঁচিয়ে সঠিক পথে চাকরির সুযোগ করে দিতেই আয়োজিত হচ্ছে এই শিবিরগুলি।
নয়ন ঘোষ