TRENDING:

Paschim Bardhaman: কৃষ্ণপ্রেমের বার্তা ছড়িয়ে দিতে জল সেবন করে বৃন্দাবন থেকে মায়াপুরের পথে

Last Updated:

দীর্ঘ যাত্রাপথের অল্প দূরত্বই আর বাকি রয়েছে। দুর্গাপুর থেকে এবার শ্রীধাম মায়াপুরে পৌঁছবেন কৃষ্ণ ভক্ত স্মরণ দাস। লক্ষ্য থেকে রয়েছেন আর মাত্র ১৪০ কিলোমিটার দূরে। ২০২৯ সালের ১৬ ফেব্রুয়ারি বৃন্দাবন থেকে যাত্রা শুরু করেছিলেন তিনি।

impactshort
ইমপ্যাক্ট শর্টসলেটেস্ট খবরের জন্য
advertisement
দুর্গাপুর: কৃষ্ণপ্রেমকে সঙ্গে করে পাড়ি দিয়েছিলেন মায়াপুরের উদ্দেশ্যে। ধর্মপ্রচারের আশায় বৃন্দাবন থেকে যাত্রা শুরু করেছিলেন কৃষ্ণভক্ত স্মরণ দাস। পায়ে হেঁটে বৃন্দাবন থেকে যাত্রা শুরু করেছিলেন তিনি। তারপর আস্তে আস্তে পৌঁছেছেন দুর্গাপুরে। দীর্ঘ যাত্রাপথের অল্প দূরত্বই আর বাকি রয়েছে। দুর্গাপুর থেকে এবার শ্রীধাম মায়াপুরে পৌঁছবেন কৃষ্ণ ভক্ত স্মরণ দাস। লক্ষ্য থেকে রয়েছেন আর মাত্র ১৪০ কিলোমিটার দূরে। ২০২৯ সালের ১৬ ফেব্রুয়ারি বৃন্দাবন থেকে যাত্রা শুরু করেছিলেন তিনি। তারপর ভারতবর্ষের বিভিন্ন ধর্মীয় স্থানকে স্পর্শ করে তিনি হেঁটে চলেছেন। যাত্রাপথে অযোধ্যা, বারানসি, কাশি, গয়া, বুদ্ধগয়া পেরিয়ে এসেছেন। তারপর এসে পৌঁছেছেন দুর্গাপুর সিটি সেন্টার। দুই নম্বর জাতীয় সড়ক ধরে এগিয়ে যাবেন মায়াপুরের দিকে। দু বছর আগে শুরু হওয়া যাত্রা চলতি মাসেই শেষ করতে চান তিনি। গুরুত্ব বোঝাতে চান কৃষ্ণ প্রেমের, শাস্ত্রের।ধর্ম প্রচারের আশায় যাত্রা শুরু করেছিলেন তিনি। যাত্রা পথে বহু মানুষকে আকর্ষিত করেছেন শাস্ত্রের দিকে। বুঝিয়েছেন মানুষের সঙ্গে দেবতার আত্মিক যোগের কথা। এদিন কৃষ্ণভক্ত স্মরণ দাস জানিয়েছেন, কৃষ্ণ নামে লীন হয়ে হরেকৃষ্ণ হরেকৃষ্ণ জপ করতে করতে ইতিমধ্যেই তিনি তার নির্ধারিত লক্ষ্য থেকে আর মাত্র ১৪০ কিলোমিটার দূরে রয়েছেন। তার এই দীর্ঘ যাত্রা পথে বহু মানুষ তাকে খাবার ও আর্থিক সাহায্য দিতে চেয়েছিলেন। কিন্তু তিনি তা হাতজোড় করে ফেরত করে দিয়েছেন। একজন বৈষ্ণব হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে তিনি মানসিকভাবে এই প্রস্তুতি নিয়েই চলেছিলেন, যে শুধুমাত্র জল সেবন করেই তিনি এই দীর্ঘ পথ অতিক্রম করবেন। প্রভু কৃষ্ণ তার মনের ইচ্ছাকে পূরণ করে দিচ্ছেন এর থেকে আর এ জীবনে কিছু পাওয়ার আশা নেই বলে তিনি জানিয়েছেন। দুর্গাপুরের বহু পথ চলতি মানুষ এদিন কৃষ্ণভক্ত স্মরণ দাসকে দেখে থমকে দাঁড়িয়ে তাকে সাহায্য করার উদ্দেশ্যে এগিয়ে যান। কিন্তু সাধারণ মানুষের ভালোবাসা ও অভিনন্দন ছাড়া তিনি আর কিছুই গ্রহণ করেননি। দুর্গাপুর শিল্পাঞ্চলের সর্বস্তরের মানুষ এদিন কৃষ্ণ ভক্ত স্মরণ দাসের মনে ইচ্ছা পূরণ হোক এই কামনা করেন।
advertisement

সেরা ভিডিও

আরও দেখুন
এ যেন 'মেঘভাঙা' বৃষ্টি! হাসিমারায় পরিস্থিতি খারাপ, 'লাল চোখ' দেখাচ্ছে তোর্ষা
আরও দেখুন
বাংলা খবর/ খবর/পশ্চিম বর্ধমান/
Paschim Bardhaman: কৃষ্ণপ্রেমের বার্তা ছড়িয়ে দিতে জল সেবন করে বৃন্দাবন থেকে মায়াপুরের পথে
Open in App
হোম
খবর
ফটো
লোকাল