রেড রোডকাণ্ডে ধৃত
- (ঘটনার তিন দিন পর) ১৬ জানুয়ারি গ্রেফতার করা হয় সাম্বিয়াকে
- ১৮ জানুয়ারি দিল্লি থেকে গ্রেফতার হয় সাম্বিয়ার বন্ধু শানু
- ১৯ জানুয়ারি কলকাতায় গ্রেফতার আরও এক বন্ধু জনি
টি আই প্যরাডেও তিনজনকে চিহ্নিত করেন প্রত্যক্ষদর্শীরা। জেরায় সাম্বিয়া গাড়ি চালানোর কথা স্বীকারও করে বলে জানান তদন্তকারীরা। যদিও ঘটনার পর থেকেই বেপাত্তা মহম্মদ সোহরাব ও তাঁর বড় ছেলে আম্বিয়া। তৃণমূল নেতার খোঁজে হুলিয়া জারি করে পুলিশ।
advertisement
রেড রোডকাণ্ডে ধৃত
- ২২ মার্চ আদালতে আত্মসমর্পণ করেন মহম্মদ সোহরাব
- আত্মসমপর্ণের পরই জামিন পান তৃণমূল কংগ্রেস নেতা
- জামিন পায় সাম্বিয়ার দুই বন্ধু শানু ও জনি
১৩ জানুয়ারির ঘটনায় যৌথ তদন্তের দাবি জানায় বায়ুসেনা। যদিও পুলিশ সেই আর্জি মানেনি। তবে প্রবল চাপের মধ্যে সাম্বিয়ার বিরুদ্ধে খুনের অভিযোগে চার্জশিট দেয় পুলিশ। এরই মধ্যে সাম্বিয়ার জামিন ইস্যুতে একপ্রস্থ নাটক হয়ে যায় হাইকোর্টে। বিচারপতি অসীম রায় জামিনের আবেদন খারিজ করে দিলেও, বিচারপতি কারনান সাম্বিয়ার জামিন মঞ্জুর করেন। পরিস্থিতি ঘোরাল হয়ে ওঠায় প্রধান বিচারপতির নির্দেশে মামলাটি তৃতীয় বিচারপতির বেঞ্চে পাঠানো হয়। ২০ জুলাই বিচারপতি অনিরুদ্ধ বসু সাম্বিয়ার জামিন খারিজ করে দেন।