নির্বাচন কমিশন সূত্রে খবর, এই ৪৫ হাজার অভিযোগের মধ্যে শুধু দক্ষিণ ২৪ পরগনা থেকেই ৪,৭০০টি অভিযোগ জমা পড়েছে ৷ অন্যদিকে, হুগলি থেকে জমা পড়েছে ১,৬২৬ অভিযোগ ৷ আগামী শনিবার অর্থাৎ ৩০ এপ্রিল ভোট রয়েছে এই দুই জেলায় ৷ তাই এই দুই জেলার নিরাপত্তা নিয়ে আগেভাগেই ব্যবস্থা নিয়েছে নির্বাচন কমিশন ৷
advertisement
কেন্দ্রীয় বাহিনী ও রাজ্য পুলিশ আধিকারিকদের কড়া প্রহরায় শান্তিপূর্ণভাবেই সম্পন্ন হয়েছে চতুর্থ দফার ভোট ৷ আগামী শনিবার পঞ্চম দফার ভোটে একই রাস্তা নিতে চলেছে কমিশন ৷ ১৪৪ ধারা জারি করে দ্বিগুণ বাহিনীর প্রহরায় পঞ্চম দফার ভোট সম্পন্ন করাতে চলেছে কমিশন ৷ পঞ্চম দফা ভোটে তিন জেলার আইন-শৃঙ্খলা রক্ষার দায়িত্বে থাকবে ৬৮০ কোম্পানি কেন্দ্রীয় বাহিনী এবং ২৬ হাজার রাজ্য পুলিশ ৷ এর মধ্যে হুগলিতে মোতায়েন করা হবে ২৩৮ কোম্পানি বাহিনী ৷ দক্ষিণ কলকাতার দায়িত্বে থাকবে ১০৯ কোম্পানি বাহিনী এবং দঃ ২৪ পরগনায় থাকবে ৩৩৩ কোম্পানি বাহিনী ৷ ফুলবেঞ্চের ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে নাসিম জাইদির নির্দেশ, এলাকায় যারা গণ্ডগোল পাকাতে পারে, এমন ব্যক্তিদের নির্বাচনের আগে গ্রেফতার করতে হবে ৷
একই সঙ্গে এই দফায় পুলিশ পর্যবেক্ষকের সংখ্যা বাড়াচ্ছে কমিশন ৷ দক্ষিণ ২৪ পরগনার উত্তপ্ত পরিস্তিতির দিকে নজর রেখে একের বদলে তিনজন পুলিশ পর্যবেক্ষক নিযুক্ত করল কমিশন ৷ হুগলির দায়িত্বে থাকবেন দুজন পুলিশ পর্যবেক্ষক ৷ নির্বাচন কমিশন সূত্রে খবর, দক্ষিণ কলকাতায়ও পুলিশ পর্যবেক্ষকের সংখ্যা বাড়ানো হতে পারে ৷