কিন্তু এই ডার্ক মোড ব্যবহারের সুবিধা ঠিক কোন কোন জায়গায় দেখে নেওয়া যাক এক নজরে—
চোখের জন্য উপকারি:
ডার্ক মোড-এ সাধারণত কালো বা গাঢ় পটভূমিতে সাদা বা হালকা রঙের টেক্সট দেখা যায়। এক্ষেত্রে চোখের ওপর চাপ কম পড়ে। রাতে বা সন্ধ্যা সময় কম আলোয় বিশেষভাবে উপকারী।
আরও পড়ুন- সবাই ক্যাশে ফাইল ডিলিট করতে বলেন, কিন্তু এর সুবিধাগুলো জানলে সযত্নে রেখে দেবেন
advertisement
ব্যাটারি সাশ্রয়:
OLED বা AMOLED স্ক্রিনের ফোনে, ডার্ক মোড ব্যাটারি বাঁচাতে সাহায্য করে। কারণ, এই স্ক্রিনগুলিতে এই প্রযুক্তি কালো বা গাঢ় রঙে পৃথক পিক্সেল বন্ধ করে দেয়। এটি ব্যাটারি বাঁচাতে সাহায্য করে।
সহজ পাঠ:
ডার্ক মোড টেক্সট বা অন্য ভিজ্যুয়াল কনটেন্ট পড়া সহজ হয়। আলোর প্রতিফলন কম হওয়ার সুবিধা পাওয়া যায়।
দৃশ্যমানতা বৃদ্ধি:
কখনও কখনও ডার্ক মোডের কারণে, কোনও কোনও ধরনের কনটেন্ট ভিন্ন রূপে দেখা যায়। যেমন কোনও ছবি, ভিডিও বা রঙিন গ্রাফিক্স বেশি উজ্জ্বল মনে হয়।
নীল আলোর এক্সপোজার:
স্ক্রিন থেকে নির্গত নীল আলো ঘুম ব্যাহত করতে পারে। চোখের উপরও চাপ সৃষ্টি করে। ডার্ক মোড ব্যবহার করলে এই সাদা এবং নীল আলোর পরিমাণ কমতে পারে। ফলে দীর্ঘ সময় ব্যবহার করলেও স্মার্টফোনটি স্বচ্ছন্দ্যে ব্যবহার করতে পারেন।
আরও পড়ুন- আপনি WhatsApp গ্রুপের অ্যাডমিন? বিশাল ক্ষমতা আসছে হাতে! দেখে নিন এক নজরে!
তবে সকলেই যে ডার্ক মোড পছন্দ করেন এমন নয়। অনেকেই এতে স্বস্তি পান না, চোখের আরাম হচ্ছে বলেও মনে করেন না। অনেকের বরং ডার্ক মোডে অস্বস্তি বাড়ে। তাছাড়া, এই বিশেষটি মোড শুধু OLED স্ক্রিনেই ব্যাটারি সাশ্রয় করতে পারে। অন্যত্র নয়। সেক্ষেত্রে এটি তেমন ভাবে কার্যকরীও হয় না।