যদিও পেট্রোল ডিজেল চালিত বা গ্যাস চালিত যানবাহনের তুলনায় এই ইলেকট্রিক যানের পরিচর্যা অনেকটাই কম। প্রাথমিক কয়েকটা জিনিস গুরুত্ব দিলে এই ইলেকট্রিক যান খারাপ হবার সম্ভাবনা আরও কম। বর্তমান সময় কর্মসংস্থান ক্রমশ কম হচ্ছে। চাকরির বাজার মন্দার পাশাপাশি মধ্যবিত্তের নাগালের বাইরে ব্যবসা। সেই দিক থেকে অল্প টাকা খরচ করে টোটো বা ই-রিক্সা চালানোর সিদ্ধান্ত বহু যুবকের।
advertisement
“আপনার শহরের হাসপাতাল এবং চিকিৎসকদের নামের তালিকা পেতে এখানে Click করুন”
১-১.৫ লক্ষ টাকা খরচ করে এই যান চালিয়ে বহু মানুষের রুটি রুজি। দিনে এক থেকে দু’বার চার্জ করে ২০০ থেকে ৩০০ কিলোমিটার দৌড়াতে পারে এই যান। ফলে সারাদিন কম খরচে এই যান চালিয়ে সংসারের খরচ ওঠে খুব সহজে। কিন্তু অনেকেই এর পরিচর্যা সঠিক না করার ফলে মারাত্মক ভুল করে ফেলেন। তারপর হঠাৎ খারাপ হয়ে বড় ধাক্কা সে। তাই সেই খারাপ সময় আসার আগেই হতে পারেন সতর্ক। তাহলে হয়ত ঝুঁকি কমবে যানবাহন পরিচর্যার খরচও কম হবে।
আরও পড়ুন: শীতের রাতে খেলা দেখাবে নারকেল তেল! ধরে রাখবে যৌবন! জানতে হবে এই নিয়ম
সাধারণত এই ইলেকট্রিক যানে দুই রকম ব্যাটারি ব্যবহার হয়। কোন ব্যাটারি কতক্ষণ চার্জ দেবেন। কোনটায় কত কিলোমিটার গতিবেগে এই যান ছুটলে ঝুঁকি কম। সর্বাধিক কত ভার বা কতজন যাত্রী বহন করলে এইযানের সেভাবে ক্ষতি হবে না, সে বিষয়ে বিস্তারিত জানাচ্ছেন, ‘পথের সাথী’ ই-রিক্সা কোম্পানির কর্ণধার সমীর শেখ।হাতে গোনা এই কয়েকটা দিক গুরুত্ব রাখলে টোটো বা ই -রিক্সা খারাপ হওয়ার সম্ভাবনা কম। এই নিয়মে নিশ্চিন্তে দীর্ঘ সময় এই যান চালানো যেতে পারে।
রাকেশ মাইতি





