স্পোর্টি লুক আর আধুনিক ডিজাইন। এই জোড়া ফলাতেই মন জয় করে নিয়েছে Honda SP125। কেনার জন্য রীতিমতো লাইন পড়ে গিয়েছে। ভায়োলেট রঙের ভেরিয়েন্টের চাহিদাই সবচেয়ে বেশি। এতে একটা আড়াআড়ি সবুজ স্ট্র্যাপ রয়েছে। এটা যেন বাইকের লুকটাই পাল্টে দিয়েছে। জবরদস্ত সব ফিচারও রয়েছে। LED হেডল্যাম্প, ডিজিটাল ইন্সট্রুমেন্ট ক্লাস্টার, এবং স্টার্ট ও স্টপ ফাংশনালিটি, কী নেই!
advertisement
আরও পড়ুন- ট্যাঙ্ক ফুল করলে কি বাইকে মাইলেজ বেশি পাওয়া যায়? আসল কায়দাটা জেনে নিন
যাঁদের প্রতিদিন দেড়-দু’ঘণ্টা কিংবা তারও বেশি বাইক চালাতে হয়, তাঁদের জন্য Honda SP125 আদর্শ। পিছনের প্যানেল এবং সিট এতটাই আরামদায়ক যে কোনও অস্বস্তি হয় না। নিয়মিত বাইক চালানোর কারণে অনেকেই ঘাড়, পিঠ এবং কোমরের ব্যথায় ভোগেন। SP125-এ সেই সমস্যা হবে না বলেই দাবি। সোজা কথায়, শুধু লুক নয়, ব্যবহারের দিক থেকেও Honda SP125-এর কোনও বিকল্প নেই।
বিক্রেতারা বলছেন, বিয়ের মরশুমে Honda SP125-এর চাহিদা বেড়েছে। স্পোর্টি লুক, দুর্দান্ত মাইলেজ আর পকেট ফ্রেন্ডলি দামই এর প্রধান কারণ। এতে রয়েছে ফুয়েল ইঞ্জেক্টেড ইঞ্জিন। দেওয়া হয়েছে আপডেটেড চ্যাসিস। দেখতে 150 cc-এর বাইকের মতোই। তবে হালকা। রয়েছে LED হেডলাইট। টেল সেকশনো নতুন করে ডিজাইন করেছে কোম্পানি। তবে টেললাইটে LED নেই। SP 125- এ Honda নতুন সাইলেন্স ACG (অলটারনেট কারেন্ট জেনারেটর) দিয়েছে ফলে চালক স্টার্টার মোটর থেকে কোনও ক্র্যাঙ্কিং সাউন্ড বেরয় না। মোটের ওপর, এই বাইক সম্পূর্ণ ফিচার-প্যাকড।
আরও পড়ুন- ৯ হাজার টাকায় দুর্দান্ত 5G স্মার্টফোন! ভারতের বাজার কাঁপাতে এল এই ফোন
এর অ্যালয় হুইল ডিজাইনও নতুন। এতে 18 ইঞ্চির হুইলস সহ রিয়ারে কম রোলিং রেসিস্ট্যান্স টায়ার দেওয়া হয়েছে। যার ফলে SP 125-এ মাইলেজ মিলছে ভাল। ফিচারের কথা বললে, নতুন ফুল-ডিজিটাল ইন্সট্রুমেন্ট কনসোল রয়েছে এতে, ফুয়েল এবং ট্রিপ সংক্রান্ত সমস্ত তথ্য পান চালক।
পাশাপাশি, ইন্সট্রুমেন্ট কনসোলের উপরে একটি Eco গ্রিন লাইট সাইনও দেওয়া হয়েছে, যার মাধ্যমে চালক জানতে পারেন বাইকটি কোন RPM-এ ভাল মাইলেজ দেয়। ইন্সট্রুমেন্ট কনসোলে ফুয়েল রেঞ্জ, দুটি ট্রিপ মিটার, ডিজিটাল ফুয়েল গেজ, ওডোমিটার এবং স্পিডোমিটার ছাড়াও একটি গিয়ার পজিশন ইন্ডিকেটরও দেওয়াহয়েছে। এর দাম শুরু হচ্ছে ৮৮ হাজার টাকা থেকে।
