TRENDING:

Sodium Lamp: সোডিয়াম ল্যাম্প কাজ করত মশা মারারও! কেন আর দেখা যায় না রাস্তায়? জানুন আসল কারণ

Last Updated:

Sodium Lamp: সেই আলোর দিকে ধেয়ে আসত নানা রকম পতঙ্গ। সকালবেলা মশা বা শ্যামাপোকার মৃতদেহ পড়ে থাকত ল্যাম্পপোস্টের নিচে স্তূপাকারে।

impactshort
ইমপ্যাক্ট শর্টসলেটেস্ট খবরের জন্য
advertisement
নয়া দিল্লি:  গত এক দশকে রাস্তাঘাটের চেহারা বদলে গিয়েছে। পথবাতির আকৃতি বদলেছে, বদলেছে প্রকৃতিও। এক সময় রাস্তার মোড়ে মোড়ে জ্বলত সোডিয়ামের বাতি বা ভেপার ল্যাম্প। তার গনগনে হলুদ আলো চারদিকে ঠিকরে পড়ত। বিকেল শেষ হতেই আলো জ্বলে উঠত। ধীর ধীরে তা গনগনে হয়ে উঠত। আর সেই আলোর দিকে ধেয়ে আসত নানা রকম পতঙ্গ। সকালবেলা মশা বা শ্যামাপোকার মৃতদেহ পড়ে থাকত ল্যাম্পপোস্টের নিচে স্তূপাকারে।
advertisement

এই আলোগুলো বদলে দেওয়া হয়েছে প্রশাসনের তরফে। এখন সব রাস্তাতেই দেখা যায় সাদা এলইডি আলো। সেগুলি জোরালো, তবে উত্তপ্ত নয়। সোডিয়াম আলোর কিছু ভাল দিক ছিল, ছিল কিছু অসুবিধাও। জেনে নেওয়া যাক বিস্তারিত—

সোডিয়াম ল্যাম্প কীভাবে কাজ করে:

সোডিয়াম ভেপার ল্যাম্প এক ধরনের ডিসচার্জ ল্যাম্প, যা সোডিয়াম এবং জড় গ্যাস যেমন নিয়ন, আর্গন ইত্যাদি গ্যাস ব্যবহার করে কমলা রঙের আলো তৈরি করে। এই বাতিতে দুই ধরনের টিউব থাকে—একটি ভিতরের, অন্যটি বাইরের।

advertisement

ভিতরের টিউবটি একটি বিশেষ ধরনের কাঁচ (বোরো-সিলিকেট) দিয়ে তৈরি, যাতে কাঁচটি আলো উৎপন্ন হওয়ার ফলে যে তাপ তৈরি হবে তা সহ্য করতে পারে। এই কাচের নলের ভিতরে দুটি ইলেকট্রোড স্থির থাকে। অভ্যন্তরীণ টিউবটি সাধারণত ইউ আকৃতির হয়ে থাকে। যাতে ইলেকট্রোডের মধ্যে চাপ তৈরি হলে দৈর্ঘ্য বাড়ানো যায়। দৈর্ঘ্য বাড়ার সঙ্গে সঙ্গেই এই বাতির আলোর পরিমাণ বাড়ে।

advertisement

আরও পড়ুন:  বডি-ওয়াশ মুখে লাগান? এতে কী ক্ষতি হচ্ছে নাকি মুখের ত্বকের জন্য দারুণ ভাল! জানুন

সোডিয়াম ল্যাম্পের বিশেষত্ব:

সোডিয়াম ল্যাম্প শুরুতে ধীরে ধীরে জ্বলে। কিন্তু প্রায় ১৫ থেকে ২০ মিনিট পর তার উত্তাপ বাড়ে, তখন অনেকটা এলাকা জুড়ে ছড়িয়ে পড়ে এর আলো। এই আলো থেকে যে তাপ তৈরি হয় তার সংস্পর্শে এসে মশারা পুড়ে যায়। ফলে একই সঙ্গে আলোক প্রদান এবং মশা নিধন, উভয় কাজই করা সম্ভব হতো এক সময়।

advertisement

আরও পড়ুন: 

কেন সরে গেল সোডিয়াম বাতি:

সেরা ভিডিও

আরও দেখুন
পুরীর রথ এবার রঘুনাথপুরে, থিমে মন কাড়ছে আপার বেনিয়াসোলের দুর্গাপুজো মণ্ডপ
আরও দেখুন

আসলে এই ধরনের আলোর ব্যবহার খুবই ব্যয়বহুল। বিদ্যুতের খরচও বাড়ে। সোডিয়াম বাতি এক কিলোওয়াটের হয়ে থাকে সাধারণত। ফলে প্রচুর বিদ্যুৎ খরচ হয়। অন্যদিকে, এলইডি আলো খুবই সস্তার, বিদ্যুৎ সাশ্রয়ও করে। রাস্তায় যে এলইডি আলো ব্যবহার করা হয় সেগুলি মাত্র ১০০ থেকে ২০০ ওয়াটের মধ্যে হয়।

advertisement

বাংলা খবর/ খবর/প্রযুক্তি/
Sodium Lamp: সোডিয়াম ল্যাম্প কাজ করত মশা মারারও! কেন আর দেখা যায় না রাস্তায়? জানুন আসল কারণ
Open in App
হোম
খবর
ফটো
লোকাল