যদিও একটা সময় পর ফোন পরিবর্তন করা জরুরি হয়ে পড়ে। নতুন ফোন কখন ক্রয় করা উচিত অর্থাৎ নতুন স্মার্টফোন কেনার সঠিক সময় কখন, তা খুব কম মানুষই জানে।
সফ্টওয়্যার আপডেট –
যদি নিজেদের ফোনে কোম্পানি সর্বশেষ OS সংস্করণের সর্বশেষ আপগ্রেড প্রদান না করে, তাহলে বুঝতে হবে একটি নতুন ফোন কেনার সময় এসেছে। এছাড়া এটিও ঘটতে পারে যে, সেই ফোনের মডেল এত পুরনো হয়ে গিয়েছে যে, হার্ডওয়্যার সর্বশেষ আপডেট সমর্থন করতে সক্ষম নয়।
advertisement
যে ফোনে সর্বশেষ মাসিক নিরাপত্তা প্যাচ পাওয়া যায় না, ম্যালওয়্যার আক্রমণের ঝুঁকি উল্লেখযোগ্যভাবে বৃদ্ধি পায় এবং ডেটাও হ্যাকারদের হাতে চলে যেতে পারে – এমন ফোন পরিবর্তন করা প্রয়োজন।
ব্যাটারির স্বাস্থ্য –
যখন ব্যাটারি খুব দ্রুত শেষ হওয়া শুরু হয়, এর মানে হল পুরনো ফোন পরিবর্তন করার সময় এসেছে। যদি ফোনের ব্যাটারি কম ব্যবহারে প্রায় ১২ ঘন্টা বা তার বেশি সময় ধরে চলে, তাহলে ঠিক আছে। কিন্তু, তার কম হলে দেখতে হবে সেই ফোনের ব্যাটারির স্বাস্থ্য কেমন। যদি এটি একটি নতুন ফোন হয়, তাহলে ব্যাকগ্রাউন্ডে অনেক কিছু ঘটতে পারে, যে কারণে ব্যাটারি খরচ হচ্ছে। কিন্তু যদি সেই ফোন পুরনো হয় এবং ব্যাটারির সমস্যা হয়, তাহলে তার মানে নতুন ফোন নেওয়া উচিত।
আরও পড়ুন: কনজাংটিভাইটিস আক্রান্ত রোগীর চোখের দিকে তাকালেই কী আপনার চোখেও হতে পারে জয়বাংলা? জানুন বিশেষজ্ঞের মত
স্টোরেজ –
শুধুমাত্র কয়েকটি ফটো বা ভিডিও ক্লিক করার পরে যদি ফোনের মেমোরি বারবার ফুরিয়ে যায়, তাহলে এটি একটি নতুন ফোন কেনার লক্ষণ। যখনই একটি নতুন ফোন ক্রয় করা হবে, কমপক্ষে ৬৪ জিবির স্টোরেজ নির্বাচন করা উচিত।
আরও পড়ুন:
অ্যাপ ক্র্যাশিং –
যদি স্মার্টফোনের অ্যাপ বারবার ক্র্যাশ হয় কিন্তু অন্যান্য গ্রাহকদের ক্ষেত্রে তা না হয়, তাহলে সমস্যাটি অ্যাপে নয়, নিজেদের ডিভাইসে হতে পারে। এটি একটি লক্ষণ যে এবার একটি নতুন ফোন কেনা উচিত।