কিন্তু এই পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হওয়া কিন্তু তেমন কঠিন নয়। বরং কয়েকটি বিষয় মাথায় রেখে সহজেই এই পরীক্ষায় পাশ করা সম্ভব। এই পরীক্ষায় পাশ করার ক্ষেত্রে কিছু সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে এবং তার সঙ্গে কিছু ট্রাফিক নিয়ম সম্পর্কে প্রাথমিক জ্ঞান থাকা বাঞ্ছনীয়। তা-হলে আলোচনা করে নেওয়া যাক, ড্রাইভিং লাইসেন্স পাওয়ার জন্য কী কী করতে হবে এবং কোন কোন বিষয় মাথায় রাখতে হবে।
advertisement
আরও পড়ুন: টাকা লেনদেনে ইউপিআই ব্যবহার করেন? এই ভুলগুলি করছেন না তো? জেনে নিন, নয়তো লোকসান!
লার্নার লাইসেন্সের ক্ষেত্রে মাথায় রাখতে হবে এই বিষয়গুলি:
● ড্রাইভিং লাইসেন্স পাওয়ার আগে সকলকে লার্নার লাইসেন্স পেতে হয়। কারণ এটা নেওয়া হলে তবেই গাড়ি চালানো শেখা যাবে। গাড়ি চালানো শেখার পরে নিজের গাড়ি নিয়ে ভাল ভাবে ড্রাইভিং অনুশীলন করতে হবে।
● তবে পরীক্ষা দিতে যাওয়ার সময় যে গাড়িতে অনুশীলন করা হচ্ছে, সেই গাড়িটিই নিয়ে যেতে হবে। কারণ এটি চালানো পরীক্ষার্থীর পক্ষে অনেকটাই সহজ হবে।
● গাড়িটিকে পরীক্ষার জন্য নিয়ে বেরোনোর আগে এক বার সার্ভিসিং করিয়ে নেওয়া আবশ্যক। যাতে লাইট ইন্ডিকেটর হর্নের মতো প্রাথমিক ফিচার্সগুলির ক্ষেত্রে কোনও ত্রুটি না-থাকে। যদি পরীক্ষার সময় ত্রুটির কারণে এই ফিচারগুলি সঠিক ভাবে কাজ না-করে, তা-হলে পরীক্ষার্থীর আবেদন নাকচ হয়ে যাবে।
● গাড়ি নিয়ে পরীক্ষা দিতে যাওয়ার আগে গাড়ির সমস্ত আয়না পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে নিতে হবে। কারণ গাড়ির আয়না খুবই গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। আসলে রাস্তার চারপাশ দেখার জন্য এবং গাড়ির ঘোরানোর ক্ষেত্রে আয়না অপরিহার্য।
● শুধু তা-ই নয়, গাড়ি চালানোর সময় পরীক্ষার্থী ব্যাক ভিউ এবং সাইড মিরর ব্যবহার করছেন কি না, সে-দিকে লক্ষ্য রাখেন প্রশিক্ষক।
● ড্রাইভিংয়ের নিয়ম এবং ট্রাফিক সিগন্যাল সম্পর্কে সম্পূর্ণ জ্ঞান রাখতে হবে।
● পরীক্ষার সময় গাড়ির কাগজপত্র সঙ্গে করে নিয়ে যেতে হবে এবং সেগুলি সম্পর্কেও সম্পূর্ণ তথ্য পরীক্ষার্থীর কাছে থাকা আবশ্যক।