তৃতীয় দফার লকডাউনেও জামাকাপড়, জুতো, মোবাইল ইত্যাদি সামগ্ৰী ডেলিভারি করতে পারছিল ই-কমার্স কোম্পানিগুলি কিন্তু শুধুমাত্র অরেঞ্জ বা গ্রিন জোনেই সবকিছুতে ছাড় ছিল। রেড জনে শুধুমাত্র অতি প্রয়োজনীয় জিনিস বিক্রি করতে পারছিল ই-কমার্স সাইটগুলি। আজ থকে কনটেইনমেন্ট জোন ছাড়া সমস্ত এলাকায় ই-কমার্স প্ল্যাটফর্ম ডেলিভারি দিতে পারবে। একইসঙ্গে অর্ডারও দিতে পারবেন গ্রাহকরা।
advertisement
স্বরাষ্ট্র মন্ত্রকের সিদ্ধান্তের পরে সারা দেশে পরিষেবা দিতে প্রস্তুত সংস্থাগুলি। এই ঘোষণার পরেই ই-কমার্স প্ল্যাটফর্ম স্ন্যাপডিল জানিয়েছে যে, এমএইচএ-র গাইডলাইনকে তাঁরা স্বাগত জানিয়েছে। ভারতের অর্থনৈতিক দিকে ই-কমার্স ওয়েবসাইটগুলি গুরুত্বপূর্ণ ভুমিকা পালন করে থাকে। ই-কমার্স গত দুই মাসে গ্রাহকদের বাড়ি পর্যন্ত পৌঁছে দিয়েছে তাদের প্রয়োজনীয় পণ্য। বিক্রেতারা এবং ডেলিভারি বয়রা কঠোর সুরক্ষা ব্যবস্থা গ্রহণ করে ডেলিভারি করেছে। এছাড়া এই সিদ্ধান্তে ছোট ও মাঝারি সংস্থাগুলি ফের মাথা তুলে দাঁড়াতে পাড়বে।
অ্যামাজনও ভারত সরকারের এই নির্দেশিকাকে স্বাগত জানিয়েছে। অ্যামাজন জানিয়েছে যে, সুরক্ষা এবং সামাজিক দূরত্ব বজায় রেখে ইকমার্স পণ্যগুলি গ্রাহকদের কাছে পৌঁছে দিতে তাঁরা সক্ষম হবে। এটি বাজারে লক্ষ লক্ষ খুচরা বিক্রেতা এবং এমএসএমইগুলিকে একটি পূর্ণসংস্থান দেবে এবং খানিকটা হলেও মাথা তুলে দাড়াবে অর্থনৈতিক পরিস্থিতি।