জিমেলের এই কনফিডেন্সিয়াল মোডের মাধ্যমে ইউজারদের মেল করা বিভিন্ন ধরনের তথ্য আরও সুরক্ষিত থাকবে। ধরা যাক ইউজার কাউকে গুরুত্বপূর্ণ কোনও তথ্য মেল করলেন এবং প্রাপক ভুল করে সেই মেল অন্য কাউকে পাঠিয়ে দিলেন। কিন্তু এই কনফিডেন্সিয়াল মোড অন করা থাকলে, যাঁর কাছে সেই মেসেজ ভুল করে পাঠানো হয়েছে, তিনি তার স্ক্রিনশট এবং ফটো তুলতে পারবেন না।
advertisement
আরও পড়ুন - এর লাভজনক অফার, একবার রিচার্জ করে সারা বছর কলিং, ডেটা ফ্রি!
এক নজরে দেখে নেওয়া যাক কম্পিউটারের মাধ্যমে সিক্রেট ইমেল সেন্ড, ওপেন এবং অ্যাটাচমেন্টের উপায়। ইউজাররা জিমেলের স্কুল অ্যাকাউন্ট ব্যাবহার করলে অ্যাডমিনের সঙ্গে যোগাযোগ করতে হবে কনফিডেন্সিয়াল মোড ব্যবহার করার ক্ষেত্রে। এর জন্য প্রথমেই অন করতে হবে কম্পিউটার। এরপর যেতে হবে গো টু জিমেল অপশনে। এরপর কম্পোজ অপশনে ক্লিক করতে হবে। এরপর ডানদিকের নিচে থাকা কনফিডেন্সিয়াল মোডের টার্ন অন অপশনে ক্লিক করতে হবে।
জিমেলে সেট করে রাখা যাবে এক্সপায়ারি ডেট এবং পাসকোড। এই সেটিং ব্যবহার করা যাবে মেসেজ টেক্সট এবং যে কোনও অ্যাটাচমেন্টে। যদি ইউজাররা 'নো এসএমএস পাসকোড' অপশন বেছে নেন, তাহলে যাঁর কাছে পাঠানো হবে তিনি যদি জিমেল অ্যাপ ব্যবহার করেন, তাহলে সরাসরি সেই মেসেজ খুলতে পারবেনঁ। যারা জিমেল অ্যাপ ব্যবহার করেন না তদের দিতে হবে পাসকোড।
আরও পড়ুন - WhatsApp দিয়ে কী ভাবে ব্যবহার করবেন Digilocker? দেখে নিন এক নজরে
ইউজার যদি 'এসএমএস পাসকোড' অপশন বেছে নেন, তাহলে যাঁর কাছে মেসেজ পাঠানো হবে তাঁকে পাসকোড ব্যবহার করতে হবে। এই ক্ষেত্রে মনে রাখতে হবে যাঁকে মেসেজ পাঠানো হবে তাঁর ফোন নম্বর এন্টার করতে হবে।
আইফোন, অ্যান্ড্রয়েড ফোন, ট্যাবলেট, আইপ্যাডের ক্ষেত্রে সিক্রেট ইমেল সেন্ড এবং ওপেন করার ক্ষেত্রে প্রথমে খুলতে হবে জিমেল এবং ট্যাপ করতে হবে কম্পোজ অপশনে। এরপর ডানদিকের উপরে থাকা মোর অপশনে ট্যাপ করতে হবে। এরপর কনফিডেন্সিয়াল মোডে ট্যাপ করতে হবে এবং টার্ন অন করতে হবে।
এরপর এক্সপায়ারি ডেট, পাসকোড এবং অন্যান্য কন্ট্রোল সেট করতে হবে। এই সেটিং টেক্সট মেসেজ এবং অ্যাটাচমেন্ট দুই ক্ষেত্রেই অ্যাপ্লাই করা সম্ভব।