সম্প্রতি অ্যারন গ্রিনস্প্যান ‘রিয়েলিটি চেক’ নামে ৭০ পাতার একটি রিপোর্ট প্রকাশ করেছেন। সেখানে তিনি জানিয়েছেন, ভুয়ো অ্যাকাউন্ট নিয়ে কতটা সমস্যার সম্মুখীন হতে হয় গ্রাহকদের, তা এতদিন পরিষ্কার করে জানায়নি ফেসবুক। ফেসবুকের যত প্রোফাইল রয়েছে তার ৫০ শতাংশই ভুয়ো। এই জাল প্রোফাইলের মাধ্যমে ফেসবুকের অনেক গ্রাহকই প্রতারিত হয়েছেন, নকল খবর ছড়িয়েছে, বিভিন্ন দেশের প্রশাসনও এর ফাঁদে পড়েছে।
advertisement
গ্রাহকদের ব্যক্তিগত তথ্য চুরির অভিযোগে এমনিতেই জেরবার ফেসবুক। তথ্য চুরির ব্যাখ্যা দিতে গিয়ে অভিযোগ একপ্রকার স্বীকারও করে নিয়েছিল ফেসবুক। পরে ফেসবুক দাবি করেছিল, স্পটিফাই, নেটফ্লিক্স, দ্য রয়্যাল ব্যাঙ্ক অব কানাডা-র মতো বেশ কিছু সংস্থাকে তাঁরা গ্রাহকদের তথ্য দেখার অনুমতি দিয়েছিল। যদিও তা চুরি করা হয়নি বলেই দাবি করা হয়েছিল ফেসবুকের পক্ষ থেকে।
গ্রিনস্প্যানের সমস্ত অভিযোগ অবশ্য অস্বীকার করেছে ফেসবুক। তাদের দাবি, মাত্র ৩ থেকে ৪ শতাংশ জাল অ্যাকাউন্ট রয়েছে ফেসবুকে।
আরও পড়ুন-গাড়িতে বসেই নজর রাখুন বাড়ির উপর ! টাটা মোটরস নিয়ে আসছে 'স্মার্ট কার'