আগে উইন্ডোজের সিকিউরিটি টুলের নাম ছিল উইন্ডোজ ডিফেন্ডার সিকিউরিটি সেন্টার (Windows Defender Security Center)। উইন্ডোজের নতুন টুলটি আগের মতো এক হলেও এখানে কিছু নতুন ফিচার যোগ করা হয়েছে। যার মাধ্যমে খুব সহজেই ম্যালওয়্যার থেকে নিজেদের কম্পিউটারকে সুরক্ষিত রাখা সম্ভব হবে। মাইক্রোসফট উইন্ডোজের নতুন বিল্ট ইন সিকিউরিটি টুলের দ্বারা স্ক্যানের মাধ্যমে নিজেদের কম্পিউটারকে সুরক্ষিত ও সেফ রাখা সম্ভব হবে। উইন্ডোজ ডিফেন্ডার খুললেই দেখা যাবে উইন্ডোজ সিকিউরিটি অপশন। এর মাধ্যমে নিজেদের কম্পিউটারকে সিকিউর করা যাবে। এখন মাইক্রোসফটের এই নতুন উইন্ডোজ ডিফেন্ডার অ্যান্টিভাইরাস (Antivirus) স্ক্যানের মাধ্যমে ম্যালওয়্যার থেকে কম্পিউটারকে রক্ষা করতে সাহায্য করবে।
advertisement
আরও পড়ুন- যাত্রীসংখ্যা বেড়েছে অনেকাংশেই, পুজোর মাসে কলকাতা বিমানবন্দরে ব্যস্ততা চরমে
অনেকেই নিজেদের কম্পিউটারকে ম্যালওয়্যার থেকে সুরক্ষিত রাখতে বিভিন্ন ধরনের সফটওয়্যার ব্যবহার করে। অনেক সময়েই এই ধরনের সফটওয়্যারগুলো ক্রয় করতে হয়। কিন্তু মাইক্রোসফট উইন্ডোজের নতুন বিল্ট ইন সিকিউরিটি টুলের দ্বারাই এটি করা সম্ভব। এর ফলে আর নতুন করে কোনও সফটওয়্যার ক্রয় করতে হবে না। মাইক্রোসফট উইন্ডোজের এই সিকিউরিটি ৯৯.৭ শতাংশ থ্রেটস ব্লক করতে পারে। এক নজরে দেখে নেওয়া যাক কী ভাবে এটি ব্যবহার করা যাবে।
স্টেপ ১ - ম্যানুয়াল স্ক্যানের জন্য প্রথমেই খুলতে হবে "উন্ডোজ সিকিউরিটি (Windows Security), এর পর ভাইরাস অ্যান্ড থ্রেট প্রোটেকশন (Virus And Threat Protection)।
স্টেপ ২ - এর পর কুইক স্ক্যান (Quick Scan) অপশন ক্লিক করতে হবে। আরও ভালো ভাবে স্ক্যানের জন্য প্রত্যেকটি ফাইল এবং অপারেটিং সিস্টেম রিভিউ করে অনেক সময় নিয়ে স্ক্যান করতে হবে। এর জন্য আলাদা করে স্ক্যান অপশন (Scan Option) বাটনে ক্লিক করতে হবে। এছাড়াও ফুল স্ক্যান (Full Scan) বাটন ক্লিক করেও এই ধরনের স্ক্যান করা সম্ভব।
স্টেপ ৩ - এর পর সেই ম্যালওয়্যার স্ক্যানের মাধ্যমে খুঁজে বের করার পর স্টার্ট অ্যাকশন (Start Action) সিলেক্ট করতে হবে।