২০২৫ সালের ২৮শে ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত, কলকাতায় জিও এয়ারফাইবারের গ্রাহক সংখ্যা ছাড়িয়েছে ১.৬১ লক্ষ। এর তুলনায় এয়ারটেল অনেক পিছিয়ে, মাত্র ৩৯ হাজার গ্রাহক নিয়ে দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে। বর্তমানে কলকাতায় মোট ৫জি FWA গ্রাহক সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ২ লক্ষ।
ওয়্যারড পরিষেবা ক্ষেত্রেও জিও-র আধিপত্য রয়েছে। TRAI-এর ফেব্রুয়ারির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ৭ লক্ষ গ্রাহক নিয়ে জিও কলকাতার ওয়্যারড বাজারের ৫৫ শতাংশ দখল করেছে।
advertisement
আরও পড়ুন: আর প্রয়োজন হবে না FASTag-এর? ১ মে থেকে লাগু নতুন নিয়ম, চালকদের কী কী বিষয় মাথায় রাখতে হবে?
এছাড়া, মোবাইল ওয়্যারলেস পরিষেবায়ও জিও এগিয়ে রয়েছে। ১.০৭ কোটি গ্রাহক নিয়ে জিওর বাজার দখল ৪৭.৫ শতাংশে দাঁড়িয়েছে। এই সর্বশেষ পরিসংখ্যানগুলি প্রমাণ করে, লক্ষ লক্ষ গ্রাহক কেন জিওর সেরা মূল্যের ট্যারিফ ও বিশ্বমানের নেটওয়ার্কের উপর ভরসা রাখছেন।
জাতীয় স্তরেও ৫জি FWA পরিষেবায় রিলায়েন্স জিও শীর্ষস্থান ধরে রেখেছে। ২০২৫ সালের ২৮শে ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত, TRAI প্রকাশিত ৫জি FWA সদস্যতার তথ্য অনুযায়ী, জিও এয়ারফাইবারের গ্রাহক সংখ্যা ছিল ৫২ লক্ষেরও বেশি। অপরদিকে, এয়ারটেলের ৫জি FWA গ্রাহক সংখ্যা ছিল প্রায় ১০ লক্ষ।
আরও পড়ুন: ৩ স্টার নাকি ৫ স্টার…! কোন AC কিনবেন? কোন এসিতে Bill কম আসবে? কেনার আগে জানুন ছোট্ট এই জিনিস
জিও এয়ারফাইবার গ্রাহকদের জন্য বিশ্বমানের হোম এন্টারটেনমেন্ট পরিষেবা প্রদান করে, যার মধ্যে রয়েছে ৮০০টিরও বেশি ডিজিটাল টিভি চ্যানেল, ১৫টিরও বেশি ওটিটি অ্যাপ, আনলিমিটেড ওয়াইফাই, স্মার্ট হোম পরিষেবা এবং হাই-স্পিড ব্রডব্যান্ড। সব বয়সের এবং নানা পটভূমির মানুষ আজ জিও এয়ারফাইবারের মাধ্যমে ‘ডিজিটাল ইন্ডিয়া’র প্রকৃত সুবিধা ভোগ করছেন — এমনকি দূর্গম এলাকার গ্রাহকরাও নিরবিচ্ছিন্ন উচ্চগতির ব্রডব্যান্ড ও বিশ্বমানের বিনোদনের সুবিধা পাচ্ছেন।
কলকাতায় জিও এয়ারফাইবার এখন শহরের ডিজিটাল লাইফলাইন এবং সবচেয়ে নির্ভরযোগ্য উচ্চগতির ব্রডব্যান্ড পরিষেবাদাতা হয়ে উঠেছে।