YouTube-এর ক্ষেত্রে তাদের নিজস্ব কয়েকটি নিয়ম আছে। তাদের কন্টেন্টের ক্ষেত্রে কয়েকটি নিষেধাজ্ঞা রয়েছে যেমন- অ্যাকসেসিং (Accessing), রিপ্রোডিউসিং (Reproducing), ডাউনলোডিং (Downloading), ডিস্ট্রিবিউটিং (Distributing), ডিসপ্লেয়িং (Displaying), ট্রান্সমিটিং (Transmitting), ব্রডকাস্টিং (Broadcasting), সেলিং (Selling), লাইসেন্সিং (Licensing), অল্টারিং (Altering), মডিফাইয়িং (Modifying)। ইউজাররা তাদের এই রুল ফলো না করলে তাদের YouTube অ্যাকাউন্ট টারমিনেট করে দিতে পারে সংস্থা।
advertisement
আরও পড়ুন- প্রস্তুত নয় অধিকাংশ কম্পিউটার; Windows 11-এ কী সমস্যা হতে পারে?
YouTube-এর প্রিমিয়াম ইউজাররা অফলাইনেও ভিডিও ডাউনলোড করতে পারে। YouTube প্রিমিয়াম হল গুগলের (Google) নিজস্ব ভিডিও প্ল্যাটফর্ম। এখানে ইউজাররা এককভাবে প্রতি মাসে ১২৯ টাকার বিনিময়ে এর সুবিধা নিতে পারে, প্রতি মাসে ১৮৯ টাকার বিনিময়ে পুরো পরিবার এর সুবিধা নিতে পারে। এখানে অ্যাড ফ্রি ভিডিও দেখার সুবিধা, অফলাইন দেখার জন্য ভিডিও ডাউনলোড করা, YouTube-এর অরিজিনাল সিরিজ দেখার সুবিধা, YouTube-এর প্রিমিয়াম মিউজিক দেখার সুবিধা পাওয়া যায়।
এক নজরে দেখে নেওয়া যাক YouTube প্রিমিয়ামের ক্ষেত্রে কী ভাবে ভিডিও ডাউনলোড করতে হবে!
স্টেপ ১ - প্রথমেই YouTube মোবাইল অ্যাপে ডাউনলোড করতে হবে। এর পর যে ভিডিওটি ডাউনলোড করতে হবে, সেই ভিডিওটি চালাতে হবে।
স্টেপ ২ - এর পর ডাউনলোড আইকনে ক্লিক করতে হবে। এটি ভিডিও প্লেয়ারের ডান দিকের নিচে রয়েছে।
স্টেপ ৩ - এর পর সেখান থেকে নিজেদের পছন্দ মতো ভিডিও কোয়ালিটি সিলেক্ট করতে হবে। এখানে কয়েকটি অপশন পাওয়া যাবে। যে কোয়ালিটির ভিডিও দরকার, সেই অনুযায়ী বেছে নিতে হবে।
স্টেপ ৪ - এর পরেই সেই ভিডিওটি ডাউনলোড শুরু হয়ে হাবে। সেটি কমপ্লিট হয়ে গেলে ডাউনলোড আইকনটি পরিবর্তন হয়ে ডাউনলোডেড হয়ে যাবে। অর্থাৎ সেই ভিডিওটি ডাউনলোড হয়ে গিয়েছে।
ডাউনলোড করা সেই ভিডিও লাইব্রেরি অথবা অ্যাকাউন্ট ট্যাবসের মধ্যে থাকবে। এক্ষেত্রে প্রতি ৩০ দিন অন্তর একবারও যদি ইন্টারনেট না চালানো হয়, তাহলে সেই ডাউনলোড করা ভিডিও আর দেখা যাবে না। কিছু কিছু ক্ষেত্রে ক্রিয়েটারদের নিষেধাজ্ঞার জন্যও কয়েকটি ভিডিও ডাউনলোড করা যাবে না।