Xiaomi/ Redmi/ Mi -
এই তিনটি ব্র্যান্ডের ফোনে ইন বিল্ট ফিচার হিসাবে কল রেকর্ডিং রয়েছে। এর ফলে এই ধরনের ফোনে আলাদা করে কল রেকর্ডিং অ্যাপ ডাউনলোড করার প্রয়োজন নেই। এর মাধ্যমে ইউজাররা ফোন করার সময় কল রেকর্ডিং অপশনে ক্লিক করলেই কল রেকর্ডিং করা যাবে। এরপর সেই কল রেকর্ডিংয়ের ফাইল সেভ হয়ে যাবে ফোনের ডিভাইসে ফোল্ডার হিসাবে। তিনটি ফোনেই একই পদ্ধতিতে ব্যবহার করা যাবে কল রেকর্ডিং ফিচার।
advertisement
Samsung -
Samsung ফোনে ইন হাউজ ওয়ান ইউআই (OneUI) ইন্টারফেস রয়েছে, যা Xiaomi ফোনেও রয়েছে। কিন্তু, এটি স্টক অ্যান্ড্রয়েড ভার্সনে উপলব্ধ নয়। Samsung Galaxy ফোনে টুল হিসাবে রয়েছে কল রেকর্ডিং। কিন্তু এই অপশন রয়েছে ডিফল্ট হিসাবে। এটি অ্যাপ হিসাবে নিজেদের ফোনে দেখতে চাইলে ফোনের সেটিংয়ে গিয়ে কল রেকর্ডিং সার্চ করে সেটি এনাবেল করতে হবে।
Oppo -
Oppo কোম্পানি তাদের বেশিরভাগ ফোনে ব্যবহার করে কালারওএস (ColorOS) ভার্সন। কোম্পানি কল রেকর্ডিং ফিচারকে মেন কলিং অ্যাপ হিসাবে নিয়ে আসার জন্য কাজ করছে। এই অ্যাপ মাইক্রোফোনের অ্যাকসেসের মাধ্যমে অডিও রেকর্ড করবে। এ ছাড়াও মিডিয়া অ্যাকসেসের মাধ্যমে ফোনের ডিভাইসে ফাইল হিসাবে সেটি স্টোর করবে।
Poco -
Poco তাদের ফোনে এমআইইউআই (MIUI) ভার্সন ব্যবহার করে। এই ফোনে কল রেকর্ডিং অপশন ইন বিল্ট রয়েছে।
OnePlus -
OnePlus তাদের ফোনে ব্যবহার করে অক্সিজেনওএস (OxygenOS) সফটওয়্যার। এই ফোনে কল রেকর্ডিং অপশন রয়েছে। সেই অপশনে ক্লিক করেই কল রেকর্ড করা যাবে।
Realme -
Realme তাদের ফোনে রিয়েলমিইউআই (RealmeUI) ভার্সন ব্যবহার করে। এই ফোনে ইউজাররা নিজেদের পছন্দ মতো কল রেকর্ডিং ফিচার এনাবেল এবং ডিসেবেল করতে পারে।
Vivo -
Vivo তাদের ফোনে ব্যবহার করে ফানটাচওএস (Futouch OS) ভার্সন। এর ফলে ফোন করার সময় ব্যবহার করা যায় কল রেকর্ডিং ফিচার।
Techno -
Techno তাদের ফোনে ব্যবহার করে ভিন্ন অ্যান্ড্রয়েড ইন্টারফেস। এর ফলে এই ফোনে কল রেকর্ডিং অপশন ম্যানুয়ালি এনাবেল করা যায় আবার অটোমেটিকালি সেট করা সম্ভব।