সোনি এ৬৪০০
দুর্দান্ত ফ্রন্টফেসিং স্ক্রিন অন্য ক্যামেরাগুলির থেকে আলাদা করে এই ক্যামেরাকে। যাঁরা এক হাতে ভিডিও করেন বা সিঙ্গল হ্যান্ডেড শ্যুটার, তাঁদের জন্য এই ক্যামেরা যথাযথ। এর অটো ফোকাস সিস্টেম, আই-এএফ পারফরম্যান্স আপনার নজর কাড়বে। স্টিল ফোটোগ্রাফির জন্যও বেশ ভালো এই ক্যামেরা। সোনির এই মডেলের দাম ৭০,৯৯০ টাকা।
প্যানাসনিক লুমিক্স জি১০০
advertisement
হাই কোয়ালিটি ভিডিও ও স্টিল ফোটোগ্রাফির জন্য অন্যতম সেরা ক্যামেরা এটি। এই ক্যামেরা যে কেউ খুব সহজে চালাতে পারবেন। যাঁরা সদ্য শুরু করেছেন, সেই সব ভ্লগারদের জন্য এই ক্যামেরা বেস্ট। প্যানাসনিকের এই মডেলটির দাম ৪৩,৯৯০ টাকা।
অলিম্পাস ওম-ডি ই-এম৫ মার্ক থ্রি
ভ্লগিংয়ের জন্য অন্যতম সেরা ক্যামেরা হল এই মিরর লেস অলিম্পাস ওম-ডি ই-এম৫ মার্ক থ্রি। যথাযথ ইমেজ স্টেবিলাইজেশনের পাশাপাশি এর ৪কে ভিডিও কোয়ালিটি আপনার মন জয় করবে। স্টিল ফোটোগ্রাফিও অসাধারণ। বর্তমানে এই ক্যামেরার দাম ১,০১, ৫৫০ টাকা।
প্যানাসনিক লুমিক্স জিএইচ৫এস
কম আলোতেও দারুণ কাজ করে এই ভিডিওসেন্ট্রিক ক্যামেরা। এর জন্য অবশ্য ধন্যবাদ দিতে হয় এর ডুয়াল নেটিভ আইএসও-কে। তবে এর ইমেজ কোয়ালিটি এই তালিকার অন্য ক্যামেরাগুলির থেকে ততটা ভালো নয়। এই ক্যামেরার ভিডিও রেকর্ডিং সেটিংসেও একাধিক ফিচার রয়েছে। এর ২কে স্লো-মোশন এফেক্ট অবশ্য আপনাকে আকর্ষণ করবে। প্যানাসনিকের এই মডেলের দাম ১,০৩, ৮৪৯ টাকা।
ক্যানন ইওএস এম৬ মার্ক ২
এর ডুয়াল পিক্সেল অটোফোকাস ও ৪কে ভিডিও কোয়ালিটি আপনার নজর কাড়বে। ইএফ-৫ লেন্স ব্যবহার করা হয়েছে এই ক্যামেরায়। ক্যামেরার ওজনও বেশি নয়। তাই এটিকে সঙ্গে নিয়ে সহজেই এ দিক-ও দিক ঘুরতে পারেন। এর অন্যান্য ফিচার যেমন মাইক্রোফোন সকেট, আর্টিকুলেটিং টাচস্ক্রিন ও ভিডিও স্টেবিলাইজেশন ভিডিও তোলার ক্ষেত্রে আপনাকে দারুণ অভিজ্ঞতা দেবে। এর দাম ৭৫,০০০ টাকা।
