TRENDING:

ইলেকট্রিক স্কুটারের অসুবিধাগুলি কী কী? সুবিধাও কিন্তু আছে অনেক, দেখে নিন

Last Updated:

Electric Scooter Disadvantages: বর্তমানে একটি ভাল ইলেকট্রিক স্কুটারের দাম প্রায় ১ লক্ষ টাকা। অতএব, ইলেকট্রিক স্কুটার সম্পর্কে কিছু গুরুত্বপূর্ণ তথ্য জেনে নিয়েই তা কেনা উচিত। না হলে কেনার পর কিন্তু আফসোস হতে পারে গ্রাহকের।

impactshort
ইমপ্যাক্ট শর্টসলেটেস্ট খবরের জন্য
advertisement
কলকাতা:  অনেকেই আজকাল ইলেকট্রিক গাড়ি কিংবা ইলেকট্রিক স্কুটারের দিকে ঝুঁকছেন। ফলে যাঁরা সামনেই ইলেকট্রিক স্কুটার কেনার পরিকল্পনা করছেন, তাঁরা আজকের এই প্রতিবেদনে পড়ে দেখতে পারেন।
advertisement

আজ আমরা ইলেকট্রিক স্কুটারের কিছু সুবিধা ও অসুবিধার নিয়ে কথা বলতে চলেছি। বর্তমানে একটি ভাল ইলেকট্রিক স্কুটারের দাম প্রায় ১ লক্ষ টাকা। অতএব, ইলেকট্রিক স্কুটার সম্পর্কে কিছু গুরুত্বপূর্ণ তথ্য জেনে নিয়েই তা কেনা উচিত। তাহলে প্রথমেই জেনে নেওয়া যাক ইলেকট্রিক স্কুটারের সুবিধাগুলি।

ইলেকট্রিক স্কুটারে শব্দদানবের উপদ্রব থেকে মিলবে মুক্তি:

পেট্রোল চালিত স্কুটারগুলি প্রচুর শব্দ করে, তবে বৈদ্যুতিক স্কুটারগুলির ক্ষেত্রে এমনটা হয় না। কারণ ইলেকট্রিক স্কুটারে মোটর থাকে, যা ১ ব্যাটারিতে চলে। তাই যাঁরা শব্দহীন স্কুটার পছন্দ করেন, তাঁরা ইলেকট্রিক স্কুটার কিনতে পারেন।

advertisement

আরও পড়ুন- কিছু না ভেবে AC কিনছেন! বিলে মাথায় আকাশ ভেঙে পড়বে, সেরা ৫ এয়ার কন্ডিশনার কিনুন

কম খরচে বেশি সুবিধা:

অনেকেই জানেন যে, ভারতে পেট্রোলের দাম আকাশচুম্বী। তাই পেট্রোল গাড়ি চালানো আরও ব্যয়বহুল হয়ে ওঠে। ইলেকট্রিক স্কুটার পেট্রোল গাড়ির তুলনায় অনেক সস্তা। তাই আজকাল মানুষ ইলেকট্রিক স্কুটার কিনতে শুরু করেছেন। আসলে পেট্রোলের আকাশছোঁয়া দাম থেকে মুক্তি পেতে সাহায্য করবে ইলেকট্রিক স্কুটার।

advertisement

পরিবেশের ক্ষতি করে না:

পেট্রোল গাড়ি থেকে নির্গত শব্দ এবং ধোঁয়া পরিবেশের ব্যাপক ক্ষতি করে। তাই বৈদ্যুতিক গাড়ি কেনা মানেই পরিবেশ রক্ষা করা। আর বৈদ্যুতিক স্কুটার বায়ু দূষণ কিংবা শব্দ দূষণ করে না।

এ-তো গেল সুবিধার কথা। কিন্তু ইলেকট্রিক স্কুটারের একাধিক অসুবিধাও রয়েছে! আসলে একটি ইলেকট্রিক স্কুটার কেনার আগে তা কোথায় ব্যবহার করা হবে, সেটা মাথায় রেখেই কেনা উচিত।

advertisement

আরও পড়ুন- আপনার ফোন নম্বর, ই-মেল আইডি কি হ‍্যাকারদের কাছে নেই তো? জেনে নিন এইভাবে

কেউ যদি কাছাকাছি কোথাও কাজ করতে যান বা প্রতিদিন ৪০ থেকে ৫০ কিলোমিটার দূরত্বে ভ্রমণ করেন, তাহলে বৈদ্যুতিক স্কুটার কেনা একটি ভাল সিদ্ধান্ত হতে পারে। তবে যাঁরা দৈনিক ৭০ থেকে ৮০ কিলোমিটার দূরত্বে ভ্রমণ করেন, তাঁদের জন্য বৈদ্যুতিক স্কুটার না কেনাই বুদ্ধিমানের কাজ। কারণ ইলেকট্রিক স্কুটারের রেঞ্জ কম, ব্যাটারি ডিসচার্জ হয়ে গেলে চার্জ করতে সমস্যা হতে পারে।

advertisement

চার্জ করা:

একটি ইলেকট্রিক স্কুটার কেনার আগে মাথায় রাখা উচিত যে, ইলেকট্রিক স্কুটারটি সম্পূর্ণ চার্জ হতে কতটা সময় লাগে! প্রায়শই যে কোনও বৈদ্যুতিক স্কুটার সম্পূর্ণ চার্জ হতে কমপক্ষে ৬ থেকে ৭ ঘণ্টা সময় নেয়। অনেক আসন্ন বৈদ্যুতিক স্কুটার ব্যাটারি বদলেরও সুযোগ থাকছে। যা চার্জিং স্টেশনে গিয়ে কয়েক সেকেন্ডের মধ্যে পরিবর্তন করা যাবে।

বিশেষ যত্ন নেওয়া:

সোশ্যাল মিডিয়ায় এমন অনেক ঘটনা প্রকাশিত হয়েছে, যেখানে বৈদ্যুতিক স্কুটারের মাঝখানে ছোট ওজনের একটি জিনিস রাখা হলে তা মাঝখানে ভেঙে যায়, এটি ঘটে কারণ সেই বৈদ্যুতিক স্কুটারগুলিতে ফাইবার বডি ব্যবহার করা হয় বলে। তাই ইলেকট্রিক স্কুটার কেনার আগে এর বডিতে ব্যবহৃত উপাদান জেনে নেওয়া খুবই জরুরি। বৈদ্যুতিক স্কুটারের ধাতব বডি থাকলে ভাল হয়।

বৈদ্যুতিক স্কুটার নষ্ট হয়ে যেতে পারে:

সেরা ভিডিও

আরও দেখুন
পুরীর রথ এবার রঘুনাথপুরে, থিমে মন কাড়ছে আপার বেনিয়াসোলের দুর্গাপুজো মণ্ডপ
আরও দেখুন

বৈদ্যুতিক স্কুটারগুলি নতুন আধুনিক প্রযুক্তির উপর ভিত্তি করে তৈরি করা হয়েছে। তাই ইলেকট্রিক স্কুটার নষ্ট হয়ে যেতে পারে। তবে এটি মেরামতযোগ্য।

বাংলা খবর/ খবর/প্রযুক্তি/
ইলেকট্রিক স্কুটারের অসুবিধাগুলি কী কী? সুবিধাও কিন্তু আছে অনেক, দেখে নিন
Open in App
হোম
খবর
ফটো
লোকাল