TRENDING:

Car Maintenance: গরম পড়েছে, এখন গাড়ির একটা অংশের যত্ন না নিলেই বিপদ! খরচ বাঁচাতে জেনে রাখুন

Last Updated:

আর সূর্যের এই খরতাপে শুধু জীবজগতের হাল খারাপ নয়, এর পাশাপাশি নিজের প্রিয় গাড়িটির হালও তথৈবচ! আসলে দেশের বেশ কিছু জায়গায় তো তাপমাত্রার পারদ ৫০ ডিগ্রি সেলসিয়াস ছুঁইছুঁই। এমন পরিস্থিতিতে নিজের গাড়ির সঠিক যত্ন নেওয়া আবশ্যক। 

impactshort
ইমপ্যাক্ট শর্টসলেটেস্ট খবরের জন্য
advertisement
কলকাতা: মে মাসের মাঝামাঝি তো হয়েই এল! ইতিমধ্যেই যেন মাথার উপর আগুন ঝরাতে শুরু করেছে সূর্য। তাপপ্রবাহও শুরু হয়ে গিয়েছে। আর সূর্যের এই খরতাপে শুধু জীবজগতের হাল খারাপ নয়, এর পাশাপাশি নিজের প্রিয় গাড়িটির হালও তথৈবচ! আসলে দেশের বেশ কিছু জায়গায় তো তাপমাত্রার পারদ ৫০ ডিগ্রি সেলসিয়াস ছুঁইছুঁই। এমন পরিস্থিতিতে নিজের গাড়ির সঠিক যত্ন নেওয়া আবশ্যক।
News18
News18
advertisement

এসি-র রক্ষণাবেক্ষণ:

গ্রীষ্মের মাসগুলিতে গাড়ির কন্ডিশনারকে আরও বেশি কাজ করতে হয়। ইঞ্জিন পিস্টনের তুলনায় এসি-র উপর বেশি চাপ পড়ে। যদি ব্যবহারকারীর গাড়ি মাত্র কয়েক বছরের পুরনো হয় এবং সেই গাড়ি যদি বেশ কয়েক কিলোমিটার পথ অতিক্রম করে থাকে, তাহলে সেই গাড়ির এসি সিস্টেম পরীক্ষা করার এটাই সঠিক সময়।

কারণ কুলিংয়ের সমস্যা, গন্ধ অথবা ত্রুটিপূর্ণ কম্প্রেসরের সমস্যা আকস্মিক ভাবে দেখা দিতে পারে। কড়া রোদে পার্ক করে রাখা গাড়ির কেবিনের তাপমাত্রা ৬০ ডিগ্রি সেলসিয়াসে পৌঁছে যেতে পারে। আর প্রথম দিন থেকেই যদি এসি-র সার্ভিসিং অথবা রেফ্রিজারেন্টের প্রয়োজন হয়, তাহলে তার জন্য সময় নষ্ট হয় এবং তা অসুবিধাজনকও বটে! তাই আগে থেকে রক্ষণাবেক্ষণ করা হলে এই ঝঞ্ঝাট এড়ানো সম্ভব।

advertisement

গরমে টায়ারের প্রেশার পরীক্ষা:

আমরা জানি যে, গরম বাতাস সম্প্রসারণ করতে পারে। আর এই সূত্রের সরাসরি প্রভাব পড়ে আমাদের গাড়ির টায়ারের উপর। পিচ অথবা কংক্রিটের মতো গরম পৃষ্ঠতলে গাড়ি চালানো হলে টায়ারের তাপমাত্রা উল্লেখযোগ্য ভাবে বেড়ে যায়। অভ্যন্তরীণ চাপ বাড়ে এবং তা টায়ারের দেওয়ালে চাপ দিতে শুরু করে।

আর টায়ারের রাবারে যদি আগে থেকেই ক্র্যাক অথবা দুর্বল জায়গা থাকে, তাহলে অতিরিক্ত চাপে টায়ার ফেটে যাওয়ার আশঙ্কা থাকে। বিশেষ করে গাড়ি যদি হাইওয়ে-তে উচ্চ গতিতে ছোটে, তাহলে বড় ধরনের দুর্ঘটনা কিন্তু ঘটে যেতে পারে এর জেরে। ঝুঁকি এড়ানোর জন্য গরমের দিনে সঠিক টায়ার প্রেশার বজায় রাখা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।

advertisement

ভালভ ক্যাপ প্রেশার বজায় রাখতে সাহায্য করে। আবার ওভার-ইনফ্লেটেড টায়ার তাপজনিত স্ট্রেসের ক্ষেত্রে অত্যন্ত সংবেদনশীল। রেগুলার এয়ারের পরিবর্তে নাইট্রোজেন ব্যবহার করলে তা তাপমাত্রা এবং গাড়ির চালানোর অবস্থা নির্বিশেষে আরও স্থিতিশীল প্রেশার প্রদান করতে পারে।

আরও পড়ুন- সেকেন্ড হ্যান্ড এসি কেনা কি লাভ? অনেক টাকা বাঁচে, কী কী দেখে পুরনো AC কিনবেন!

advertisement

ইঞ্জিন হল গাড়ির প্রাণ:

ইঞ্জিন যদি গাড়ির হৃদয় হয়, তাহলে এটি দুটি গুরুত্বপূর্ণ তরল উপাদান বা ফ্লুইডের উপর নির্ভর করে — ইঞ্জিন অয়েল এবং কুল্যান্ট। ইঞ্জিন অয়েল ইঞ্জিনকে পিচ্ছিল রাখে, আর ইঞ্জিনের তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে কুল্যান্ট। যা গরমের মাসগুলিতে খুবই গুরুত্বপূর্ণ হয়ে ওঠে। ওভারহিটিং প্রতিরোধ করতে প্রতিদিন কুল্যান্ট লেভেল দেখতে হবে। নির্ধারিত স্তরের নীচে নেমে গেলে পরিশ্রুত জল দিয়ে পূর্ণ করে সঠিক স্তরে আনতে হবে।

advertisement

Wax Polish Coat:

সানস্ক্রিন যেমন ত্বককে ক্ষতিকর অতিবেগুনি রশ্মির হাত থেকে রক্ষা করে, একটা ভাল Wax Polish Coat গাড়ির রঙ এবং ধাতব পৃষ্ঠতলকে রোদের ক্ষতির হাত থেকে রক্ষা করে। রঙের জেল্লা বজায় রাখে এবং মেটাল প্যানেলকেও সুরক্ষিত রাখে। ফলে গাড়ির কাঠামো টেকসই হয়।

বাংলা খবর/ খবর/প্রযুক্তি/
Car Maintenance: গরম পড়েছে, এখন গাড়ির একটা অংশের যত্ন না নিলেই বিপদ! খরচ বাঁচাতে জেনে রাখুন
Open in App
হোম
খবর
ফটো
লোকাল