এই কো ব্র্যান্ডেড ক্রেডিট কার্ডটি ভিসা প্ল্যাটফর্মে চালু করা হয়েছে। এর মানে হল যে কার্ডটি সমস্ত মার্চেন্ট আউটলেট বা অনলাইন প্ল্যাটফর্মে ব্যবহার করা যেতে পারে যেগুলি ভিসা কার্ড গ্রহণ করে।
আরও পড়ুন- জলের দরে কিনুন Redmi note 11 pro, এত সস্তা এর আগে কোনওদিন হয়নি
ক্যাশব্যাকের সুবিধে সারা বছর পাওয়া যাবে: এই ক্যাশব্যাক স্মার্টফোন, ট্যাবলেট, ল্যাপটপ, টেলিভিশন, রেফ্রিজারেটর, এসি, ওয়াশিং মেশিন-সহ সমস্ত স্যামসাং পণ্যে পাওয়া যাবে।
advertisement
সার্ভিস সেন্টার পেমেন্ট, স্যামসাং কেয়ার এবং মোবাইল প্রোটেকশন প্ল্যান এবং এক্সটেন্ডেড ওয়ারেন্টির মতো স্যামসাং পরিষেবাতেও ক্যাশব্যাক মিলবে। শুধু তাই নয়, ১০ শতাংশের ক্যাশব্যাক সুবিধা সারা বছরই পাওয়া যাবে।
এছাড়া পাইন ল্যাবস, বেনো পেমেন্ট ইন্টারফেসের মাধ্যমে বিক্রি হওয়া স্যামসাং পণ্যেও এই ক্যাশব্যাক মিলবে বলে জানা গিয়েছে। সবচেয়ে বড় কথা হল, এই ক্যাশব্যাকের জন্য নির্দিষ্ট মূল্যের কেনাকাটার কোনও মানদন্ড নেই। এর মানে হল, একদম অল্প কেনাকাটাতেও এই অফার পাওয়া যাবে।
কার্ডের দুটি ভ্যারিয়েন্ট চালু করা হয়েছে: এই কার্ডের দুটি ভ্যারিয়েন্ট চালু করা হয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে ভিসা সিগনেচার এবং ভিসা ইনফিনিট। ভিসা সিগনেচার ভ্যারিয়েন্টে, গ্রাহক এক বছরের মধ্যে ১০,০০০ টাকা পর্যন্ত ক্যাশব্যাক পেতে পারেন।
গ্রাহকরা বছরে ২০ হাজার টাকা ক্যাশব্যাক পেতে পারেন: ভিসা ইনফিনিট ভ্যারিয়েন্টের গ্রাহকরা বছরে ২০ হাজার টাকা পর্যন্ত ক্যাশব্যাক পেতে পারেন। শুধু তাই নয়, স্যামসাং-এর পণ্য কেনাকাটা বা পরিষেবা নিলে মাসে ৫ হাজার টাকা পর্যন্ত ক্যাশব্যাকের সুবিধেও পাওয়া যাবে।
আরও পড়ুন- বেশি খরচ করবেন কেন! পুজোয় ১০ হাজারের নিচেই কিনুন সেরা ক্যামেরা ফোন, দেখুন তালিকা
বিমানবন্দর লাউঞ্জ অ্যাক্সেস, জ্বালানি সারচার্জ মকুব এবং ডাইনিং অফারও: কোনও কার্ডে ন্যূনতম লেনদেনের প্রয়োজন নেই। কার্ডের মাধ্যমে করা প্রতিটি কেনাকাটায় গ্রাহকদের এজ রিওয়ার্ড পয়েন্ট দেওয়া হবে। গ্রাহকদের বিমানবন্দর লাউঞ্জ অ্যাক্সেস, জ্বালানি সারচার্জ মকুব এবং ডাইনিং অফার দেওয়া হচ্ছে।
স্যামসাং অ্যাক্সিস ব্যাঙ্ক ক্রেডিট কার্ড চার্জ: ভিসা সিগনেচার ভ্যারিয়েন্ট কার্ডের বার্ষিক ফি ৫০০ টাকা। এবং ভিসা ইনফিনিট ভ্যারিয়েন্টের বার্ষিক ফি ৫,০০০ টাকা।