এটিএম এর মাধ্যমে টাকা জমা দিতে যান বীরভূমের তারাপীঠ থানার অন্তর্ভুক্ত রানাপুরের বাসিন্দা সুকান্ত মণ্ডল। মেশিনেই কার্ড ঢোকানোর পর নির্দেশমত পিন দেন তিনি। নিয়ম মতো টাকাও জমা হয়ে যায়। এরপর বহু চেষ্টার পরও মেশিন থেকে কার্ড বেরিয়ে আসে না। সঙ্গে সঙ্গে তিনি কাউন্টারে দেওয়া হেল্প লাইন নম্বরে ফোন করে বিষয়টি জানান। বিপরীত দিক থেকে তাকে ভিডিও কল করা হয়। এরপর বিভিন্ন রকম কৌশল অবলম্বন করতে বলা হয় গ্রাহককে। শেষে জানতে চাওয়া হয় এটিএম এর গোপন পিন নম্বর।
advertisement
“আপনার শহরের হাসপাতাল এবং চিকিৎসকদের নামের তালিকা পেতে এখানে Click করুন”
এরপর গ্রাহকের সন্দেহ হয় যে তিনি হয়তো প্রতারকদের ফাঁদে পড়েছেন। তিনি সঙ্গে সঙ্গে নিজের মোবাইল অ্যাপের মাধ্যমে তার কার্ডটি ব্লক করেন। পরে তিনি ব্যাঙ্ক গিয়ে সমস্ত ঘটনা জানান। সেখানে জানতে পারেন যে নম্বরটি হেল্প লাইনের নম্বর হিসেবে ওই এটিএম কাউন্টারে দেওয়া হয়েছে, সেটি আসলে কোনও প্রতারকের নম্বর।
আর যাকে তিনি ভিডিও কলের মাধ্যমে সমস্ত বিষয়টি জানিয়েছেন তিনি হয়ত কোনও প্রতারক। এই বিষয়ে জানার পরই তিনি ব্যাংকে একটি অভিযোগ জানান। ব্যাংক কর্তৃপক্ষের তরফ থেকেও সে অভিযোগ খতিয়ে দেখা হবে বলে জানানো হয় ওই গ্রাহককে।
সৌভিক রায়