আজকাল মিড রেঞ্জের স্মার্টফোনগুলিতেও অনেক ভাল স্পেসিফিকেশন থাকে। অর্থাৎ প্রসেসর ও অন্য ফিচার এতই ভাল যে ভারী গেমও সহজে খেলা যায়। অনেক ফোনে থাকে ইন-বিল্ট গেম বুস্টার ফিচার। ফলে এ সব ফোনে আরও ভাল গেমিং অভিজ্ঞতা পাওয়া যায়। তবে এই ইন-বিল্ট বুস্টারগুলি খুব বেশি কাস্টমাইজেশন অপশন থাকে না।
আরও পড়ুন- Google Search: গুগলে সার্চ হবে আরও দারুণ, সামনে বছরেই শুধু ভারতীয়দের জন্য এক গুচ্ছ নতুন অফার
advertisement
ধরা যাক কোনও ব্যক্তি গেমিং নিয়ে খুবই উৎসাহী, অথচ, তিনি বেশি দামি ফোন ব্যবহার করবেন না বা তাঁর ফোনে অন্তর্নির্মিত গেম বুস্টারও নেই। এমন পরিস্থিতিতে যদি তাঁর কাছে মোবাইলে আরও বেশি কাস্টমাইজেশন অপশন থাকে তা হলে গুগল প্লে স্টোর থেকে কিছু ‘থার্ড পার্টি’ অ্যাপ ডাউনলোড করতে পারেন।
এই অ্যাপগুলি আরও ভাল গেমিং অভিজ্ঞতা দেবে। এতে ফোন গরম হয়ে যাওয়া বা থমকে থমকে যাওয়ার মতো সমস্যাও হবে না। এই অ্যাপগুলির মধ্যে কিছু বিনামূল্যে পাওয়া যা। আবার কিছু অ্যাপের প্রিমিয়াম ভার্সন পেতে গেলে সাবস্ক্রিপশনের জন্য অর্থ প্রদান করতে হয়৷
গুগল প্লে স্টোর থেকে এই অ্যাপগুলি ডাউনলোড করা যেতে পারে—
Game Booster – Speed Up & Live Stream Games
এই অ্যাপগুলি গেমারদের জন্য অনেকগুলি কাস্টমাইজেশন অপশন দিয়ে থাকে। এর সাহায্যে, শুধুমাত্র একটি ছোঁয়ায় পারফরম্যান্স বাড়ানো যেতে পারে। গ্রাফিক্সের জন্য অনেকগুলি কাস্টমাইজেশন অপশনও পাওয়া যায়।
আরও পড়ুন- Tech Issues: WhatsApp-এ মেসেজ যাচ্ছে না? নিজের সমস্যা না সার্ভার ডাউন বুঝবেন কী ভাবে?
গেমিং পারফরম্যান্সের ক্ষেত্রে, অ্যাপটি বিশ্বব্যাপী এবং স্থানীয় কাস্টমাইজেশন সেটিংস দিতে সক্ষম। এতে কল ব্লকিং, নোটিফিকেশন ব্লকিং এবং হোয়াটসঅ্যাপ কল ব্লক করার মতো অনেক ফিচার রয়েছে। ফলে গেমিংয়ে অনেক বেশি নিয়ন্ত্রণ আসতে পারে।
Gaming Mode – Game Booster PRO
এই অ্যাপের মাধ্যমে অনেক রকম কাস্টমাইজেশন করা যায়। ক্রসহেয়ার, এফপিএস, এবং বডি মনিটর-এ নিজের পছন্দ মতো রং, শৈলী বা আকার দেখানোর জন্য ট্যুইক করা যেতে পারে। এটি স্বয়ংক্রিয় স্ক্যানের মাধ্যমে গেম সনাক্ত করতেও পারে।