বিশ্বসেরা এই অ্যাথলিটদের কাছে ভয়ানক কিছু সিদ্ধান্ত না নেওয়ার আবেদন করেছেন তাঁরা৷ এই বিবৃতিতে মত রয়েছে বিশ্বকাপজয়ী দলের অধিনায়ক কপিল দেব, বিশ্ববন্দিত সুনীল গাভাসকরের৷
সাক্ষী মালিক, বজরং পুনিয়া, ভিনেশ ফোগট বিদ্রোহী কুস্তিগীরদের এই বিক্ষোভে নেতৃত্ব দিচ্ছেন৷ এঁরা সকলেই দাবি করেছেন ডাব্লু এফআই -র প্রধান ব্রিজভূষণ শরণ সিংয়ের গ্রেফতারির জন্য৷ এর আগে ৩০ তারিখ হরিদ্বারের গঙ্গায় নিজেদের পদক ভাসিয়ে দেওয়ার কথাও জানিয়েছিলেন তাঁরা৷
আরও দেখুন
দিল্লি পুলিশ আইন ভাঙার অভিযোগে ২৮ মে প্রকাশ্য রাস্তায় এই সব পদকজয়ীদের সঙ্গে ধস্তাধস্ত্বিতে জড়িয়ে পড়ে৷ তাঁরা নাকি অনুমতি ছাড়া পার্লামেন্টের দিকে মিছিল নিয়ে যাচ্ছিলেন এই ছিল পুলিশের দাবি৷ এমনকি তাঁরা আর যন্তর মন্তরে নিজেদের বিক্ষোভস্থলে ফিরতে পারবে না এটাও জানানো হয়েছিল দিল্লি পুলিশের পক্ষ থেকে৷ কিন্তু প্রকাশ্য রাস্তায় যেভাবে পদকজয়ীদের সঙ্গে ব্যবহার করা হয়েছিল তা দেখে খুবই কষ্টে ও অস্থিরতায় রয়েছেন ১৯৮৩-র বিশ্বকাপ জয়ী দলের সদস্যরা৷
এদিকে এত ঘটনার পর শুক্রবারই প্রথম কুস্তিগীরদের বিক্ষোভ নিয়ে মুখ খোলেন বিজেপির এক সাংসদ৷ রেসলিং ফেডারেশন অফ ইন্ডিয়ার প্রধান এবং বিজেপি সাংসদ ব্রিজ ভূষণ শরণ সিংকে অবিলম্বে গ্রেফতারের দাবিতে ক্রমবর্ধমান বিক্ষোভ চলছেই৷ দিল্লির যন্তর মন্তরে বিক্ষোভরত কুস্তিগীরদের পাশে দাঁড়াচ্ছে দেশের নানা মহল৷ তবুও এই বিষয় নিয়ে কেন্দ্রে ক্ষমতাসীন ভারতীয় জনতা পার্টি কার্যত নীরব৷ এই অবস্থায় বিজেপির মহারাষ্ট্রের সাংসদ প্রীতম মুন্ডে বলেছেন, ‘‘যে কোনও মহিলার করা অভিযোগকে বিবেচনা করা উচিত।’’