ম্যাচে টস জিতে প্রথমে বোলিং করার সিদ্ধান্ত নেয় আরসিবি। ইনিংসে শুরু থেকেই মারকাটারি ব্যাটিং করেন দিল্লি ওপেনার শেফালি ভার্মা। তবে রান পাননি মেগ ল্যানিং। ১১ রান করেন তিনি। তবে অপরদিকে ঝড়ো ইনিংস খেলে ৩০ বলে হাফ সেঞ্চুরি করেন শেফালি ভার্মা। তাকে যোগ্য সঙ্গ দেন অ্যালিস ক্যাপসে। অর্ধশতরান করার পর শেফালি আউট হলেও দতগত ব্যাটিং করে বড় স্কোর করে দিল্লি।
advertisement
৩৩ বলে ৪৬ রানের ইনিংস খেলেন ক্যাপসে। শেষর দিকে বিধ্বংসী ইনিংস খেলেন মারিজানে কাপ ও জেস জোনাসেন। ১৬ বলে ৩২ করেন কাপ ও জোনাসেন করেন ১৬ বলে ৩৬। শেষের দিকে ৪ বলে ১০ রান করেন অরুন্ধতি রেড্ডি। ২০ ওভারে ৫ উইকেট হারিয়ে ১৯৪ রান করে দিল্লি ক্যাপিটালস।
রান তাড়া করতে নেমে শুরুটা ভালই করে আরসিবি। ওপেনিং জুটিকতে ৭৭ রানের পার্টনারশিপ করেন স্মৃতি মন্ধনা ও সোফি ডিভাইন। ডিভাইন ২৩ রান করে আউট হলেও নিজের ইনিংস চালিয়ে যান স্মৃতি মন্ধনা। হাফ সেঞ্চুরিও পূরণ করেন আরসিবি অধিনায়ক। ৪৩ বলে ৭৪ রানের ঝোড়ো ইনিংস খেলে আউট হন স্মৃতি মন্ধনা। সেই সময় আরসিবির স্কোর ১২ ওভারে ১১২ রানে ২ উইকেট।
স্মৃতি মন্ধা আউট হওয়ার পর এক দিক থেকে সাবেইি মেঘনা টিকে থাকলেও অপরদিক থেকে নিয়মিত ব্যবধানে উইকেট হারাতে থাকে আরসিবি। মেঘনা ৩৩ রান করে রান আউট হন। তারপর রিচা ঘোষের ১৯ রানের ইনিংস ছাড়া কোনও আরসিবি ব্যাটার ১০ রানের গণ্ডি করতে পারেনি। শেষ পর্যন্ত ২০ ওভারে ৯ উইকেট হারিয়ে ১৬৯ রান করে আরসিবি। ২৫ রানে ম্যাচ জেতে দিল্লি।