সেই আলাদিন এবারও জোড়া পুরস্কারের মালিক। সোনার বল এবং সোনার বুট জিতেছেন তিনি। আলাদিন ডুরান্ড কাপের হিরো। আলাদিন আজারাই বললেন, কলকাতার মাঠ তাঁর কাছে পয়া। আর সেই কলকাতায় তাঁর দল জিতল ডুরান্ড খেতাব। সেই কলকাতায় কি পরের মরশুমে খেলতে দেখা যাবে এই মুহূর্তে দেশের সেরা বিদেশিকে? আজারাই বলে গেলেন, ‘আপাতত জানি না। চুক্তি আছে। দলকে সম্মান করি। আমি এই দলটাকে ভালবাসি। ভবিষ্যতে কী হবে তা এখনই বলতে পারব না।’
advertisement
৩২ বছর বয়সী এই মরোক্কান ফুটবলারকে অনেকেই এখন দেশের সেরা বিদেশি ফুটবলার হিসেবে দেখছেন। সেন্টার ফরোয়ার্ড হিসেবে নিজের জাত চিনিয়েছেন আলাদিন। ডুরান্ডের ৬টি ম্যাচে গোল করেছেন ৮টি। তিনটে অ্যাসিস্ট।
আরও পড়ুন- প্রথমবার এশিয়া সেরা মঞ্চে ভারতীয় দলের ৭ ক্রিকেটার! নিজেদের প্রমাণ করার কঠিন চ্যালেঞ্জ
নর্থ ইস্টের পর পর ২বার ডুরান্ড জয় নিয়ে এখন গোটা দেশে আলোচনা চলছে। কোন মন্ত্রে বারবার সাফল্য পাচ্ছে তারা, এই প্রশ্ন এখন অনেকের মনে। আর আলাদিন ব্যাক টু ব্যাক সর্বোচ্চ গোলদাতা। এদিন ডায়মন্ডহারবারকে নর্থ ইস্ট ৬ গোলে হারানোর পর আলাদিনকে নিয়ে ছিল আলাদা উন্মাদনা। তিনি স্টেডিয়াম ছাড়ার আগে ছিল ভক্তদের সেলফির আবদার। কলকাতায় এসে ডায়মন্ডহারবার এফসির বিরুদ্ধে জয়টাকে উৎসর্গ করলেন নিজের মেয়ে সোফিয়াকে। আর বুঝিয়ে গেলেন, আপাতত নর্থ-ইস্টে স্বস্তিতে আছেন। এখনই অন্য দলে যাওয়ার প্ল্যান তাঁর নেই।