সান্তিয়াগোর সতীর্থ লিয়ঁ-এ প্রতিপক্ষ। বেল বনাম রোনাল্ডো। ইউরোর শেষ চারে পর্তুগাল বনাম ওয়েলস ম্যাচের ট্যাগলাইন এটাই। এর আগে তিনবারের আমনে-সামনেতে পরিসংখ্যানগত ভাবে এগিয়ে রয়েছে রোনাল্ডোরাই। তিনবারের সাক্ষাতে দুবার জিতেছে পর্তুগাল। ওয়েলস মাত্র একবার।
তবু ইউরোর সেমিফাইনালে ফেলে দেওয়া যাচ্ছে না বেল বাহিনীকে। স্লোভাকিয়া, রাশিয়া, নর্দান আয়ারল্যান্ড, বেলজিয়ামকে হারিয়ে সেমিফাইনালে আসা। কাপ জয়ের দৌড়ে ফেভারিট লুকাকু, হ্যাজার্ডদের ছিটকে দেওয়া টেলর, গান্টাররা আবারো ফিফা র্যাঙ্কিংয়ে এগিয়ে থাকা আরও একটা দলকে উড়িয়ে দেবে না, সেটা কে বলতে পারে।
advertisement
ইউরোয় আর্বিভাবেই সেমিফাইনাল। ফুটবলের এলিট ক্লাসে ঢুকে পড়েছে ওয়েলস। খুঁড়িয়ে খুঁড়িয়ে সেমিফাইনালে পৌঁছনো পর্তুগালকে হারাতেই পারে ক্রিস কোলম্যানের দল।
তবে কার্ড সমস্যায় মাঝমাঠে আর্সেনালের অ্যারন র্যামসেকে না পাওয়াটা চিন্তায় রাখবে ওয়েলসের থিঙ্কট্যাঙ্ককে। র্যামোসের জায়গা নিতে পারেন অ্যান্ডি কিং। ডিফেন্সে ডেভিসের পরিবর্তে প্রথম এগারোয় ঢোকার সম্ভাবনা জেমস কলিন্সের।
ইতিহাসের সামনে দাঁড়িয়ে অবশ্য পিছনে ফিরে তাকাতে রাজি নয় টিম ওয়েলস। লিয়ঁর মাঠে বেল বাজলেই যে শেষ দুই দেখছে ফিফা র্যাঙ্কিংয়ে ২৬-এ থাকা দেশটা।