নতুন প্রজন্মের মধ্যে দাবার প্রতি আগ্রহ বেড়েছে। কিন্তু পেশাদার দাবাড়ু হওয়ার জন্য ভবিষ্যৎ প্রজন্মকে অনুপ্রাণিত করতে হবে। রয়েছে আরও কিছু পরিকল্পনা। আন্তর্জাতিক দাবা প্রশাসনে এলে তা পেশ করব। আন্তর্জাতিক দাবা সংস্থার প্রশাসনে কাজ করাটা আনন্দের জীবনে শিক্ষণীয় হতে চলেছে।
তাঁর কথায়, গত তিন-চার বছর নিজেকে বোর্ড থেকে ক্রমশ অনেকটাই সরিয়ে নিয়েছি। বাছাই করা টুর্নামেন্ট খেলছি। কারণ, প্রশাসনিক দিকগুলি তো বুঝতে হচ্ছে। জুলাইয়ে দাবা ওলিম্পিয়াড চেন্নাইয়ে অনুষ্ঠিত হবে। রবিবার প্রতিযোগিতার টর্চ র্যালি। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি এর সূচনা করবেন।
এবার ওলিম্পিয়াডে ভারতের পদক জয়ের সম্ভাবনা প্রবল বলেই মনে করছেন আনন্দ। তাঁর কথায়, ‘দু’হাজার দাবাড়ু অংশ নেবে। ভারতীয় প্লেয়ারদের মেন্টর হিসেবে কাজ করার জন্য মুখিয়ে রয়েছি। দেশীয় দাবার ভবিষ্যৎ উজ্জ্বল। বেশ কিছু প্রতিভাবান দাবাড়ু রয়েছে। বিশেষ করে রমেশবাবু প্রজ্ঞানন্দের নাম করতেই হয়। ওর নেতৃত্বে ভারতীয় দাবা কাঙ্ক্ষিত লক্ষ্যের দিকে এগিয়ে যাবে।