আরও পড়ুন - Virat Kohli, RCB : চরম দুঃসময়ে রানের খোঁজে এই কিংবদন্তীর শরণাপন্ন হলেন কোহলি! জানেন কে?
কিন্তু রাহুলের একটাই ক্ষোভ, অইন মর্গ্যানের নেতৃত্বে কখনও স্থায়ী ব্যাটিং অর্ডার পাননি। কখনও তাঁকে ব্যবহার করা হয়েছে ওপেনার হিসেবে। কখনও ব্যাট করেছেন তিনে। কখনও আবার ফিনিশারের ভূমিকায়। হায়দরাবাদ তাঁকে প্রত্যেক ম্যাচে তিন নম্বরে নামার সুযোগ দিচ্ছেন। তাই ধারাবাহিকভাবে রান পেতে সমস্যা হচ্ছে না ত্রিপাঠীর।
advertisement
আগে থেকেই পরিকল্পনা তৈরি করে রাখার সময় পাচ্ছেন। সাত ম্যাচে ২১২ রান করে ফেলেছেন তিনি। এক সাক্ষাৎকারে তিনি বলেন, সানরাইজ়ার্স আমার উপরে অনেকটা নির্ভর করে। তিন নম্বরে ব্যাট করার সুযোগ দেওয়ায় খুবই খুশি। দল ভরসা না করলে এই দায়িত্ব দিতে পারে না। তবে কেকেআরে যে বিভিন্ন দায়িত্ব পালন করেছি, সেটাও খারাপ নয়। যোগ করেন, সেটাকে অন্য রকম অভিজ্ঞতা বলা যেতে পারে।
অন্য ধরনের পরীক্ষা দিতে হয়েছে। তবে আমি বরাবরই উপরের দিকে ব্যাট করে এসেছি। শেষ কয়েক বছরে উপলব্ধি করেছি, ব্যাটিং অর্ডারের গুরুত্ব খুব বেশি নয়। দল আমার থেকে কী চাইছে, সেটাই সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ। আইপিএলে আনক্যাপড ব্যাটার হিসেবে সর্বোচ্চ রান তাঁর ঝুলিতে। সামনেই টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ। সেই দলে সুযোগ পাওয়ার লক্ষ্য নিয়েই এগিয়ে চলেছেন ত্রিপাঠী।
প্রত্যেক ক্রিকেটারই দেশের হয়ে খেলার স্বপ্ন দেখেন। হায়দরাবাদের হয়ে আরও ভাল ইনিংস খেলাই লক্ষ্য। যদি ধারাবাহিক ভাবে ভাল খেলি, জাতীয় দলের দরজা অবশ্যই খুলে যাবে। নির্বাচকেরা যদি মনে করেন, দেশকে ম্যাচ জেতানোর ক্ষমতা আমার আছে, তা হলে অবশ্যই বিশ্বকাপ দলে জায়গা পেয়ে যেতে পারি।
কেকেআরের বিরুদ্ধে ৩৭ বলে ৭১ রানের ম্যাচ জেতানো ইনিংস এসেছিল তাঁর ব্যাটে। যে করেই হোক অস্ট্রেলিয়া টি টোয়েন্টি বিশ্বকাপে ভারতীয় দলে জায়গা পেতে চান এই ব্যাটসম্যান। যে কটা ইনিংস সুযোগ পাবেন বড় রান করার চেষ্টা করবেন সানরাইজার্স জার্সি গায়ে।