শামি প্রথম ইনিংসে ২৩ ওভার বল করে ১ উইকেট নেন, খরচ করেন ১০০ রান। তার একমাত্র উইকেট আসে চতুর্থ স্পেলে, যখন সাহিল লোত্রা অফ-স্টাম্পের বাইরের বলে ক্যাচ আউট হন। তবে এর আগে শামির বলে কানাইয়া ওয়াধাওয়ানের ক্যাচ পড়ায় একটি সম্ভাব্য উইকেট মিস করেন। শামির পারফরম্যান্সে একদিকে যেমন অভিজ্ঞতার ছাপ ছিল, তেমনি দীর্ঘদিন পর খেলার ছাপও দেখা গেছে।
advertisement
উত্তরাঞ্চলের দ্বিতীয় ইনিংসে তিনি ১১ ওভার বল করলেও পরবর্তীতে মাঠে নামা থেকে বিরত থাকেন। তৃতীয় দিনের শেষ সেশনেও তাকে বল করতে দেখা যায়নি। এই অনুপস্থিতি নিয়ে প্রশ্ন ওঠে যে, শামি কি আবারও চোটে পড়েছেন? এই প্রশ্নে ফের একবার শোরগোল পড়ে যায়। তারকা পেসার কেন এতটা সময় মাঠের বাইরে তা ঘিরে তৈরি হয় কৌতুহল।
আরও পড়ুনঃ ভারতীয় ক্রিকেটে ধোনির কামব্যাক! বড় অফার দিল বিসিসিআই! কী হবে গম্ভীরের?
ম্যাচ শেষে পূর্বাঞ্চলের অধিনায়ক রিয়ান পরাগ বিষয়টি স্পষ্ট করে জানান, শামির বড় কোনো চোট হয়নি। তিনি বলেন, “শামি নিজের পায়ের ওপর পড়ে গিয়েছিল এবং অন্য পায়ের স্পাইক তার পায়ের আঙুলে লেগেছিল। এজন্যই ওকে আর ব্যবহার করা হয়নি।” তবে এটি শামির সামগ্রিক ফিটনেস নিয়ে নতুন করে উদ্বেগ সৃষ্টি করেছে, বিশেষ করে আসন্ন ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে হোম সিরিজের আগে।