শেষ ওভারে তার করা ওভারে মোট ৩২ রান ওঠে, যার ফলে খেলার রুদ্ধশ্বাস মুহূর্তে ম্যাচটি হাতছাড়া হওয়ার উপক্রম হয়েছিল শ্রীলঙ্কার। যদিও শেষ পর্যন্ত শ্রীলঙ্কা জয়লাভ করে এবং আফগানিস্তানকে টুর্নামেন্ট থেকে ছিটকে দেয়, কিন্তু ওয়ালালাগের অভিষেকের স্মৃতি থেকে এই হতাশার ছাপ মুছে যায়নি। তরুণ বোলারের জন্য এমন কঠিন অভিজ্ঞতা অবশ্যই মানসিকভাবে ভেঙে দেওয়ার মতো।
advertisement
তবে ম্যাচের পর যা ঘটেছিল, তা আরও মর্মান্তিক। খেলা শেষে দলের ম্যানেজার তাকে জানান যে তার বাবা হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে মারা গেছেন। মাঠে কষ্টকর অভিষেকের ধাক্কা সামলাতে না সামলাতে বাবার মৃত্যুসংবাদে ওয়াসালাগে একেবারে ভেঙে পড়েন। তরুণ বয়সে এত বড় ক্ষতি তার জীবন ও ক্রীড়া-ভবিষ্যতের ওপর গভীর প্রভাব ফেলতে পারে।
আরও পড়ুনঃ India vs Oman: দরকার আর একটি উইকেট, ওমানের বিরুদ্ধে ইতিহাস গড়বেন ভারতীয় বোলার? যা আর কারও নেই!
এই ঘটনাটি কেবল একজন খেলোয়াড়ের মনের ওপর প্রভাব ফেলে না, বরং পুরো দলের আবেগেও ছাপ ফেলে। শোকের মধ্যেও দুনিথের মাঠে উপস্থিতি এবং নিজের দায়িত্ব পালনের চেষ্টা এক সাহসী মনোভাবের পরিচায়ক। এমন কঠিন মুহূর্তে তার পাশে থাকা এবং মানসিকভাবে সমর্থন দেওয়ার কথা জানিয়েছে শ্রীলঙ্কা ক্রিকেট দল।
