নভেম্বরের ২৩ তারিখে পলাশের সঙ্গে বিয়ে হওয়ার কথা ছিল স্মৃতির। এর মাঝেই স্থগিত হয় বিয়ে। তাঁর বাবা হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হন। এরপর ভাইরাল হয় চ্যাট। থেমে যায় বিয়ের সব অনুষ্ঠান। নিজের প্রোফাইল থেকে সব ছবি মুছে ফেলেছিলেন স্মৃতি। এবার প্রায় ১১ দিন পার করে অবশেষে প্রকাশ্যে এলেন তিনি। সাদা পোশাকে বিশ্বকাপের প্রায় প্রতিটি ম্যাচের আগের অভিজ্ঞতা ভাগ করে নিচ্ছেন। সেই ভিডিয়ো ঘিরেই শুরু হয়েছে জল্পনা।
advertisement
পলাশ মুচ্ছল এবং স্মৃতি মান্ধনার বিবাহ ২৩শে নভেম্বর হওয়ার কথা ছিল, কিন্তু কনের বাবার অসুস্থতার কারণে, বিবাহ অনির্দিষ্টকালের জন্য স্থগিত করা হয়। এর পরে, বিবাহ স্থগিত করার কারণ সম্পর্কে বিভিন্ন প্রতিবেদন এবং জল্পনা-কল্পনা প্রকাশিত হয়। কিছু প্রতিবেদনে পলাশকে বিশ্বাসঘাতকতার অভিযোগ আনা হয়েছে, আবার কিছু প্রতিবেদনে দাবি করা হয়েছে যে ক্রিকেটার বিয়ের আগের রাতে পলাশকে হাতেনাতে ধরেছিলেন। তবে, উভয় পরিবারের পক্ষ থেকে এখনও কোনও আনুষ্ঠানিক বিবৃতি জারি করা হয়নি।
নেটিজেনরা মনে করছেন, স্মৃতির চোখেমুখে ক্লান্তির ছার স্পষ্ট। স্মৃতির অনামিকা ফাঁকা। কোনও আবার অনেকেই সন্দেহ প্রকাশ করেছেন, ভিডিয়োটি বাগ্দানপর্ব সারার আগের হয়তো।
সম্প্রতি পলক মুচ্ছল বলেন, “আমার মনে হয় উভয় পরিবারই খুব কঠিন সময়ের মধ্য দিয়ে গেছে এবং আপনি যেমন বলেছেন… আমি আবারও বলতে চাই যে আমরা এই সময়ে ইতিবাচকতায় বিশ্বাস করতে চাই এবং যতটা সম্ভব ইতিবাচকতা ছড়িয়ে দিতে চাই। এবং দৃঢ় থাকুন…।”
