ইডেনে ভারত বনাম পাকিস্তান টেস্টে সচিন এবং রাহুল দ্রাবিড়কে বোল্ড করে বুঝিয়ে দিয়েছিলেন গতির দুনিয়ায় নতুন এক তারকার আবির্ভাব ঘটেছে। পরে ২০০৩ বিশ্বকাপে সর্বোচ্চ গতির বল বেরিয়েছিল তার হাত থেকে। ব্রায়ান লারা থেকে সৌরভ, হেডেন থেকে কলিস, পন্টিং থেকে জয়সূর্য- শোয়েব আখতারের গতির কাছে পরাজিত হয়েছেন অনেক নামি ক্রিকেটার।
লম্বা রান আপ, উড়ন্ত চুল ব্যাটসম্যানদের বুকে ভয় ধরাত। মাঠের মধ্যে হরভজন, যুবরাজদের সঙ্গে অনেকবার ঝগড়ায় জড়িয়েছেন। পরে বন্ধুর মত মিশেছেন বাইরে। শোয়েব আখতার মানে একটা খোলা চিঠির মত। আইপিএলে প্রথম বছর খেলেছেন কেকেআর জার্সিতে। ইডেনে দিল্লির বিরুদ্ধে তার চার উইকেট আজও মানুষের মনে আছে।
advertisement
ক্রিকেট ছাড়ার পর ধারাভাষ্যকার হিসেবে ভারতে কাজ করেছেন বেশ কিছুদিন। রিয়েলিটি শোয়ে অংশগ্রহণ করেছেন। ইউটিউব চ্যানেল খুলে জনপ্রিয়তা পেয়েছেন বিশাল।
শোয়েব জানিয়েছেন তার বড় হয়ে ওঠার গল্প এবং লড়াইয়ের গল্প শুধু নয়, মানুষ হিসেবে তিনি পৃথিবীকে কিভাবে দেখেন সবকিছুই তুলে ধরার চেষ্টা করা হয়েছে তার বায়োপিকে। তিনি নিশ্চিত সিনেমাটি দেখবেন দর্শকরা। দেখে যদি নতুন প্রজন্ম উদ্বুদ্ধ হয়, তার থেকে বড় প্রাপ্তি কিছু হতে পারে না।