এই অনুষ্ঠানের উদ্বোধন করেন অবসরপ্রাপ্ত মেজর জেনারেল এবং LNIPE গোয়ালিয়রের প্রাক্তন উপাচার্য এস.এন.মুখোপাধ্যায়। দ্য সোশ্যাল স্পোর্টস ফাউন্ডেশন আয়োজন করেছিল এই স্পোর্টস কনক্লেভের।
কলকাতা অনুষ্ঠিত এই ইভেন্টের মূল আকর্ষণ ছিল ন্যাশনাল অ্যান্টি ডোপিং এজেন্সির (NADA) নেতৃত্বে অধিবেশন। বক্তব্য রাখেন ডোপ নিয়ন্ত্রণ বিভাগের কর্মকর্তা বিজন কুমার দাস। দেশের খেলাধূলায় ডোপিংয়ের বিরুদ্ধে সচেতনতা বৃদ্ধিতে NADA-র ভূমিকার কথা তুলে ধরা হয়।
advertisement
আরও পড়ুন- ভারতীয় ক্রিকেটে আবার ‘প্রশাসক’ সৌরভের উত্থান! ইস্টবেঙ্গলের সমর্থন আছে, ঘোষণা নীতুর
স্পোর্টস ট্যুরিসম অ্যান্ড অ্যাডমিনিস্ট্রেটিভ সার্ভিসেস বাংলায় কীভাবে বড় পরিসরে পা রাখতে পারে, তা নিয়েও আলোচনা হয় এই ইভেন্টে। কলকাতা মেট্রোর প্রাক্তন জেনারেল ম্যানেজার প্রত্যুষ ঘোষ, ক্রীড়া দপ্তরের প্রাক্তন ডেপুটি সেক্রেটারি সন্দীপ নাগ, প্রফেসর সৈকত মজুমদার এবং ইস্টবেঙ্গলের মিডিয়া ম্যানেজার পারিজাত মিত্র ছিলেন অনুষ্ঠানে।
ক্রীড়া সংস্কৃতি, খেলাধূলার অগ্রগতিতে আর্থিক প্রতিকূলতা, বেটিং সম্পর্কিত আইন-সহ একাধিক বিষয় নিয়ে আলোচনা হয়। স্কোরবুক ২০২৫-এর মাধ্যমে স্বনামধন্য অ্যাথলিট, কোচ, প্রশাসক, শিক্ষাবিদরা এক জায়গায় হয়েছিলেন। গঠনমূলক আলোচনা যেন বাংলার খেলাধূলাকে নতুন আলো দেখাল।
খেলাধূলায় কীভাবে প্রশাসনিক মডেল তৈরির উপর জোর দেওয়া হয়, এই অনুষ্ঠানে তা নিয়ে বক্তব্য রাখেন স্নেহাশিস গঙ্গোপাধ্যায়। বাংলার খেলাধূলার উত্থান ও ভবিষ্যতের পরিকল্পনা নিয়ে নিজের মতামত জানান ফুটবলার মেহতাব হোসেনও।