আগরতলার উজান অভয়নগর। মেডেলে সাজানো একটা ঘর। এই ঘরেই থাকেন অলিম্পিকে ছাড়পত্র পাওয়া ভারতের প্রথম মহিলা জিমন্যাস্ট দীপা কর্মকার। তিন বছর বয়সেই হাতেখড়ি। প্রথম কোচ সোমা নন্দী। বাবা দুলাল কর্মকার সাইয়ের কোচ। মা গৌরি দেবী গৃহকর্ত্রী। দিদির বিয়ে হয়ে গিয়েছে। তাই কর্মকার বাড়ি তাঁদের ছোট মেয়েকে নিয়েই সারাক্ষণ ব্যস্ত থাকে। সোমবারের সকাল পরবর্তী সময় থেকে সেই ব্যস্ততা যেন আরও দ্বিগুণ হল। এমনটাই বলছেন দীপার বাবা দুলালবাবু। ঠিক যেন ভোরের স্বপ্ন। যা দেখলে নাকি সত্যি হয়। তেমনটাই হয়েছে গৌরি কর্মকারের কাছে। ভোরের আলো ফোটার আগেই খবর আসে মেয়ে অলিম্পিকে যাচ্ছে।
advertisement
এ ভাবেই গতবার দীপাকে স্বাগত জানিয়েছিল আগরতলা। এবারও প্রস্তুতি শুরু হয়ে গেল। গতবার রাজ্যে ফিরে অলিম্পিকে যাওয়ার কথা দিয়েছিলেন। সেই কথা রাখলেন ২৩ বছরের দীপা। তিনি এই ভারতের যুবসমাজের কাছে অনুপ্রেরণা। দীপার অলিম্পিকে যাওয়ার খবরে ট্যুইটে এই প্রতিক্রিয়া সচিন তেন্ডুলকরের।