ব্রিটজকে তার ওয়ানডে অভিষেকেই নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে করেন ১৫০ রান। এরপর পাকিস্তানের বিপক্ষে ৮৩, অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে পরপর দুটি ম্যাচে ৫৭ ও ৮৮ রান করেন। ইংল্যান্ডের বিপক্ষে শেষ ম্যাচে তিনি জোফ্রা আর্চারের দুর্দান্ত ইয়র্কারে এলবিডব্লিউ হন ৮৫ রানে। আর এই ইনিংসের সৌজন্যেই ইতিহাসের পাতায় জায়গা করে নিলেন প্রোটিয়াদের তরুণ তারকা।
advertisement
এই ধারাবাহিকতায় ব্রিটজকে নাম লেখান দক্ষিণ আফ্রিকার লিজেন্ডদের তালিকায়, যারা টানা পাঁচটি ওয়ানডে ইনিংসে ৫০ বা তার বেশি রান করেছেন। এই তালিকায় আগে থেকেই আছেন জন্টি রোডস (২০০০–০১), কুইন্টন ডি কক (২০১৭ ও ২০১৯), এবং হেইনরিখ ক্লাসেন (২০২৪–২৫)। একের পর এক অনবদ্য ইনিংস খেলে ব্রিটজকে অল্প সময়েই হয়ে উঠছেন দক্ষিণ আফ্রিকার ওয়ানডে ক্রিকেটের নতুন ভরসা।
প্রসঙ্গত, দ্বিতীয় ওয়ানডেতে ইংল্যান্ড টস জিতে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়। সিরিজের প্রথম ম্যাচে ইংল্যান্ড মাত্র ১৩১ রানে অলআউট হয়ে সাত উইকেটে হারে দক্ষিণ আফ্রিকার কাছে। লর্ডসে অনুষ্ঠিত দ্বিতীয় ম্যাচে প্রথমে ব্যাট করে দক্ষিণ আফ্রিকা ৩৩০ রান করে। জবাবে রুদ্ধশ্বাস ম্যাচে ৩২৫ রান করে ইংল্যান্ড। ৫ রানে ম্যাচ জিতে ৩ ম্যাচের সিরিজ ২-০ জিতে নিয়েছে প্রোটিয়ারা।