লিওন দের।
মারলেন বারোটি বাউন্ডারি এবং তিনটি ওভার বাউন্ডারি। অস্ট্রেলিয়ান অধিনায়ক পেইন থেকে স্টিভ স্মিথ তখন রীতিমত টেনশনে ভুগছেন। যেভাবে খেলছিলেন ঋষভ তাতে মনে হচ্ছিল একাই হিসেব পাল্টে দেবেন। অবশেষে সাতা নব্বই রানে আউট হয়ে ফিরলেন। নিশ্চিত শতরান হারালেন। কিন্তু অস্ট্রেলিয়ার মাঠে চতুর্থ ইনিংসে এরকম ব্যাটিং দীর্ঘদিন দেখা যায়নি কোনও ভারতীয় র ব্যাট থেকে। তাঁর এই আক্রমনাত্মক মানসিকতার প্রশংসায় প্রাক্তন ক্রিকেটার রা। ম্যাচ জিততে না পারলেও ঋষভ পন্থের এই ইনিংস অনেকদিন মনে থাকবে ক্রিকেটপ্রেমীদের।
advertisement
সচিন তেন্ডুলকর
হাতের পাঁচটা আঙুল যেমন একে অপরের থেকে আলাদা, ঠিক ততটাই আলাদা ছিল ঋষভ এবং পূজারার ইনিংস। ওয়েল প্লেড।
ভি ভি এস লক্ষণ
হয়তো শতরান পায়নি। কিন্তু যেভাবে খেলেছে তাতে গর্বিত বোধ করতে পারে। ভারতকে ম্যাচে ফিরিয়ে এনেছিল ওই আক্রমনাত্মক ইনিংস। ওয়েল প্লেড ইয়ং ম্যান।
আকাশ চোপড়া
শতরান হাতছাড়া নিয়ে ভাবেনি। চাপের মুহূর্তে দলকে জেতানোর চেষ্টা করেছে। চোট নিয়ে এই লড়াই মনে রাখার মত।
সুরেশ রায়না
দুর্দান্ত ইনিংস খেলেছ ভাই।
ইরফান পাঠান
সাহসী লড়াই' দেখে মুগ্ধ। অনেক প্রশ্ন এখন থেকে আর উঠবে না।
টম মুডি
সবচেয়ে যে ব্যাপারটা ভাল লাগল, তা হল চাপের মুখেও নিজের স্বাভাবিক খেলাকে তুলে ধরার চেষ্টা। লিভ বাই দা সোর্ড, ডাই বাই দা সোর্ড।