TRENDING:

ISL final: আজ দুই বাঙালির দিকে তাকিয়ে মোহনবাগান! প্রীতম, শুভাশিসদের বাঁচা মরার ফাইনাল গোয়ায়

Last Updated:
impactshort
ইমপ্যাক্ট শর্টসলেটেস্ট খবরের জন্য
advertisement
গোয়া: বেঙ্গালুরুর মাটিতে ২০১৫ সালে আই লিগ চ্যাম্পিয়ন হয়েছিল মোহনবাগান। ১৩ বছর পর ভারত সেরা হয়েছিল সবুজ মেরুন। সুনীল ছেত্রীর বেঙ্গালুরুর বিরুদ্ধে ওই ম্যাচে ৮৫ মিনিট পর্যন্ত পিছিয়ে থাকার পর গোল করেছিলেন বেলো রাজ্জাক। সেই দলে ছিলেন প্রীতম কোটাল। এরপর আবার কল্যাণীর মাঠে চ্যাম্পিয়ন হয়েছিল মোহনবাগান। প্রীতম তখন এটিকেতে।
প্রীতম এবং শুভাশিস ভরসা এটিকে মোহনবাগানের
প্রীতম এবং শুভাশিস ভরসা এটিকে মোহনবাগানের
advertisement

কিন্তু তারপর আবার এখন এটিকে মোহনবাগানের ক্যাপ্টেন তিনি। প্রীতম জানেন দু বছর আগে এই গোয়ার মাঠেই আইএসএল ফাইনালে মুম্বইয়ের কাছে হেরে খালি হাতে ফিরতে হয়েছিল। ফুটবল ঈশ্বর আজ তাকে আর একটা সুযোগ করে দিয়েছেন। মোহনবাগান অধিনায়ক প্রীতম জানেন চ্যাম্পিয়ন হওয়ার সুযোগ জীবনে বারবার আসে না। আর রানার্স হলে কেউ মনে রাখে না।

advertisement

তাই কয়েক ঘন্টা পর আইএসএল ফাইনাল জীবনের শেষ ম্যাচ মনে করে খেলবেন প্রীতম। অন্যজন শুভাশিস বসু। বাগানের লেফট ব্যাক হিসেবে নিজেকে অনেক উন্নত করেছেন দীর্ঘকায় ফুটবলারটি। শুভাশিস জানেন এত পরিশ্রম সব বৃথা হবে যদি চ্যাম্পিয়ন না হতে পারেন। কত ঘাম, কত রক্ত, কত ত্যাগ করেছেন সারা বছর শুধু ফাইনালে ওঠার জন্য।

advertisement

যখন সেটা হয়েছে তখন চ্যাম্পিয়ন না হয়ে ফেরা অন্যায় হবে। মোহনবাগান সমর্থকদের আবেগ এবং আশা প্রীতম এবং শুভাশিস এই দলে বোধহয় সবচেয়ে বেশি বোঝেন। তাই ফাইনালে দুজনেই যতটা সম্ভব স্বাভাবিক থেকে খেলার চেষ্টা করবেন। মাথা গরম নয়, স্বাভাবিক ফুটবল খেলাটাই হবে দুজনের টার্গেট। বিপক্ষ দলে যেখানে সুনীল, রয় কৃষ্ণ, শিবশক্তিদের মত ফুটবলার আছে, সেখানে বাগান ডিফেন্সের এই দুজন বাঙালি ডিফেন্ডারকে অতিরিক্ত সতর্ক থাকতেই হবে। প্রীতম এবং শুভাশিস গোল করেন না। ডিফেন্স করেন।

advertisement

সেরা ভিডিও

আরও দেখুন
অতিবৃষ্টিতে জলের তলায় বিঘার পর বিঘা কৃষিজমি! ক্ষতিপূরণ নিয়ে বড় আপডেট দিলেন বিডিও
আরও দেখুন

প্রতিপক্ষের আক্রমণ থামিয়ে পাল্টা আক্রমণ তৈরি করেন। কথাতেই তো বলে স্ট্রাইকাররা ম্যাচ জেতায়, ডিফেন্ডাররা টুর্নামেন্ট চ্যাম্পিয়ন করে। ফুটবলের এই চরম সত্যিটা আজ প্রমাণ করতে মরিয়া থাকবেন সবুজ মেরুনের দুই বাঙালি ফুটবলার। ৯০ মিনিট জীবনের সেরা ফুটবল খেলার অপেক্ষায় তারা। এই ৯০ মিনিট তাদের জীবনে আর ফিরবে কিনা কেউ জানে না। তাই মরে গেলেও দুঃখ নেই। কলকাতায় চ্যাম্পিয়ন হয়ে যাতে ফিরতে পারেন সেটাই চেষ্টা করবেন প্রীতম শুভাশিস জুটি।

advertisement

বাংলা খবর/ খবর/খেলা/
ISL final: আজ দুই বাঙালির দিকে তাকিয়ে মোহনবাগান! প্রীতম, শুভাশিসদের বাঁচা মরার ফাইনাল গোয়ায়
Open in App
হোম
খবর
ফটো
লোকাল