আরও পড়ুন - East Bengal : বুধবার সই পর্ব প্রায় নিশ্চিত ইস্টবেঙ্গলের, লক্ষ্য সন্দেশ এবং অমরিন্দর
সেনাবাহিনীর কাছে কৃতজ্ঞ তারা অনুরোধ মেনে নেওয়ায়। ৪২ বছর আগে ১৬ আগস্ট কলকাতা ডার্বিতে ঘটে গিয়েছিল বড় দুর্ঘটনা। সেটা মনে রেখেই পালিত হয় ফুটবলপ্রেমী দিবস। ওই দিন রক্তদান শিবির অনুষ্ঠিত করে আইএফএ। ৪২ বছর পর আবার ডুরান্ড কাপের হাত ধরে ১৬ আগস্ট কলকাতায় ফিরছে কলকাতা ডার্বি।
advertisement
প্রতিযোগিতা সফল হওয়ার ব্যাপারে আশাবাদী অরূপ বিশ্বাস। রাজ্য সরকারের তরফ থেকে সেনাবাহিনীকে আগেও সব রকম সাহায্য করা হয়েছিল। এবারও একইভাবে ডুরান্ড কাপ সফল করে তোলার চেষ্টা করা হবে। ক্রীড়ামন্ত্রী আশাবাদী কদিন আগে এটিকে মোহনবাগানের এএফসি কাপের খেলা এবং ভারতীয় দলের খেলা দেখতে যুবভারতী ক্রীড়াঙ্গনে যেমন মানুষের ঢল নেমেছিল, তেমনই ঐতিহ্যশালী এশিয়ার সবচেয়ে প্রাচীন টুর্নামেন্ট দেখতে এবং নিজেদের প্রিয় দলকে সমর্থন জানাতে মাঠে আসবেন দর্শকরা।
কলকাতা ছাড়াও ডুরান্ডের ম্যাচ হবে গুয়াহাটি আর ইম্ফলেও। যুবভারতী ক্রীড়াঙ্গনে উদ্বোধনী ম্যাচ আর ফাইনাল। কলকাতার কিশোর ভারতী স্টেডিয়াম ও নৈহাটির বঙ্কিমাঞ্জলি স্টেডিয়ামেও হবে ডুরান্ডের ম্যাচ। মোট দশটি ম্যাচ অনুষ্ঠিত হবে যুবভারতীতে।
সেনাবাহিনীর ইস্টার্ন কমান্ডের প্রধান লেফটেন্যান্ট জেনারেল কে কে রেপসওয়াল বলেন, বাংলার ফুটবলে ১৬ অগস্ট দিনটির মাহাত্ম্য সম্পর্কে আমরা অবহিত। যেহেতু ১৫ অগস্ট স্বাধীনতা দিবস, তাই জেনে বুঝেই, ১৬ অগাস্ট ডার্বি দিয়ে ডুরান্ড কাপ শুরু করার পরিকল্পনা নেওয়া হয়েছে। দিনটির কথা স্মরণে রেখে খেলার আগে দু'মিনিট নীরবতা পালনও করা হবে। এমনকি সেই ১৬টি পরিবারর সদস্যদের সংবর্ধনা জানানো হবে।