আরও পড়ুন– ভারতের কুস্তিতে আরও একটি বিতর্ক ! শৃঙ্খলাভঙ্গের দায়ে দেশে ফেরত পাঠানো হচ্ছে অন্তিমকে
শুরুটা অবশ্য এদিন খুব খারাপ হয়নি অবিনাশের ৷ ইথিওপিয়া ও কেনিয়ার অ্যাথলিটরা দাপট দেখালেও এক হাজার মিটার পর্যন্ত অবিনাশ ছিলেন পঞ্চম স্থানে। যদিও ২০০০ মিটারের সময় অবিনাশ ছিটকে যান প্রথম দশ থেকে। চলে যান ১২ নম্বরে। শেষ পর্যন্ত এই ইভেন্ট শেষ করেন একাদশ স্থানে ৷
advertisement
আরও পড়ুন– ভারোত্তোলনেও পদক এল না ভারতের, চতুর্থ স্থানে শেষ করলেন মীরাবাঈ চানু
৩০০০ মিটার স্টিপলচেজের ফাইনালে অংশ নিয়েছিলেন মোট ১৬ জন প্রতিযোগী। তাঁদের মধ্যে ইথিওপিয়ার গিরমা লামেচা রেস ফিনিশ করতে পারেননি। সাবলে এদিন সময় নেন ৮ মিনিট ১৪.১৮ সেকেন্ড। নিজের সেরা ছন্দের ধারেকাছেও ছিলেন না তিনি।
সাবলের পাশাপাশি ভারোত্তোলনে পদক জিততে পারলেন না মীরাবাঈ চানুও ৷ মহিলাদের ভারোত্তোলনের ৪৯ কেজি বিভাগে চতুর্থ হলেন মীরাবাঈ। মোট ১৯৯ কেজি ওজন তুললেন তিনি। গত টোকিও অলিম্পিক্সে ভারতকে প্রথম পদক দিয়েছিলেন তিনি। ৪৯ কেজিতে জিতেছিলেন রুপো। তবে প্যারিসে এদিন ব্রোঞ্জজয়ীর থেকে ১ কেজি ওজন কম তুললেন তিনি। প্রথমে স্ন্যাচে মীরাবাঈ তোলেন ৮৮ কেজি। চোট সারিয়ে ফেরা চানু এই পর্বে প্রত্যাশিত সাফল্যে পাননি। ফলে কিছুটা পিছিয়ে পড়েন। ক্লিন অ্যান্ড জার্কে শক্তিশালী মীরাবাঈ ব্যবধান মুছতে পারলেন না। ১১১ কেজির বেশি তুলতে ব্যর্থ ভারতীয় ভারোত্তোলক। থাইল্যান্ডের খামবাওয়ে দ্বিতীয় পর্বে ১১২ কেজি তোলার পাশাপাশি মোট ২০০ কেজি ওজন তুলে ব্রোঞ্জ পদক পেলেন। তাঁর থেকে ১ কেজি কম ওজন তোলায় চতুর্থ স্থানে শেষ করলেন চানু।