পদযাত্রাটি বর্ধমান শহরের অগ্রদূত সংঘ ময়দান থেকে শুরু হয়ে বীরহাটা, হাউসিং কোয়ার্টার, শাঁখারীপুকুর পোস্টঅফিস মোড় হয়ে আবার অগ্রদূত সংঘ প্রাঙ্গণে ফিরে আসে। রঙিন ব্যানার, ফেস্টুন ও স্লোগানে মুখর ছিল গোটা পথচলা। অংশগ্রহণকারীদের মধ্যে ছিল উন্মাদনা ও উদ্দীপনার ছোঁয়া।
advertisement
বর্ধমান ক্যারাটে-ডো অ্যাসোসিয়েশনের জেনারেল সেক্রেটারি রেনসি দেবাশীষ কুমার মন্ডল জানান, “এই পদযাত্রার মূল উদ্দেশ্য ছিল খেলাধুলার গুরুত্ব তুলে ধরা এবং সকলের মধ্যে ঐক্য, শৃঙ্খলা ও স্বাস্থ্য সচেতনতার বার্তা পৌঁছে দেওয়া।” তিনি আরও বলেন, “খেলাধুলা কেবল একটি শরীরচর্চা নয়, এটি সমাজে সহনশীলতা, আত্মবিশ্বাস ও পারস্পরিক সহযোগিতার মানসিকতা গড়ে তোলে। অলিম্পিক ডে উদযাপনের মাধ্যমে সেই বার্তাই ছড়িয়ে দেওয়ার প্রয়াস নেওয়া হয়েছে।”
এই পদযাত্রা শুধুমাত্র একদিনের অনুষ্ঠান নয়, এটি ছিল এক সামাজিক বার্তা যেখানে নতুন প্রজন্মকে সুস্থ, সচেতন ও সংহত সমাজ গঠনের অনুপ্রেরণা দেওয়া হয়েছে।
Banowarilal Chowdhary






