গাভাসকার স্পষ্ট জানিয়েছেন শামি হয়তো গতির দিক থেকে প্যাট কামিন্স থেকে কিছুটা পিছিয়ে, কিন্তু বলের ওপর নিয়ন্ত্রণ এবং সুইং করানোর ক্ষমতা একই পর্যায়। শেষ কয়েকটা বছরে ভারতীয় পেস বোলিং বিভাগে ধূমকেতুর মতো উঠে এসেছেন বুমরাহ। প্রচুর সাফল্য পেয়েছেন দেশে এবং দেশের বাইরে। তবুও তার উত্থান মুছে দিতে পারেনি শামির অবদানকে।
advertisement
গাভাসকার মনে করেন শামি একজন ভাল মানুষ। সিনিয়র ফাস্ট বোলার হিসেবে সব সময় অভিজ্ঞতা ভাগ করে নিয়েছেন বুমরাহর সঙ্গে। তাছাড়া ভারতের হয়ে তিনটি ফরম্যাটেই ধারাবাহিক তিনি। বয়সের সঙ্গে অভিজ্ঞতা বেড়েছে, দক্ষতা বেড়েছে। তাই অস্ট্রেলিয়ার মাটিতে হতে চলা টি টোয়েন্টি বিশ্বকাপে শামি ভারতের অন্যতম সেরা অস্ত্র হয়ে উঠতে চলেছেন।
গাভাসকার মনে করেন ক্রিকেট বিশ্বে এমন বোলার মাত্র হাতে গোনা কয়েকজন রয়েছেন যারা বলের সিম সোজা রাখতে পারেন। শামি তাদের মধ্যে অন্যতম। এমনকি নিজের ক্রিকেট জীবনে যদি তাকে শামির বিরুদ্ধে খেলতে হত, সেটাও যথেষ্ট কঠিন পরীক্ষা হত বলছেন গাভাসকার।