বৃহস্পতিবার টুইটারে একটি চিঠি লিখে আক্রমণকারীদের তুলোধনা করেন মায়ান্তি। তিনি লিখেছেন, ‘‘কেউ প্রিয় মানুষের মৃত্যু চায় না। কুশ্রী ছবি পাঠিয়ে অপমানও করে না। আত্মহত্যার কথা বলে আমার প্রতি যে তীর্যক মন্তব্য করা হয়েছে তা লজ্জার। এ রকম পরিস্থিতিতে যে সব পরিবার পড়েছে, তাদের দুঃখের কথা না ভেবে আপনারা তা নিয়ে তামাশা করছেন। ভেবেছিলাম আপনারা ভালবাসা ও বিশ্বস্ততার অর্থ বোঝেন। কিন্তু ডিভোর্সের কথা বলে আপনারা বুঝিয়ে দিয়েছেন সেটা আপনাদের মধ্যে নেই। ১৮ বছর বয়স থেকে কাজ করছি আমি। আমাকে অর্থলোভী বলে গালমন্দ করার চেয়ে পরিবারকে ভাল রাখার চেষ্টা করুন। মনে হয় আমাকে অপমান করে আপনারা খুব আনন্দ পেয়েছেন। না হলে এ ধরনের মন্তব্য করার কী যুক্তি থাকতে পারে?’’
advertisement
গত ২৭ অগস্ট ফ্লোরিডায় প্রথম টি-টোয়েন্টিতে এক ওভারে পাঁচটা ছয়-সহ ৩২ রান দেন স্টুয়ার্ট। তার পরেই বিনিকে নিয়ে ট্যুইটারে শুরু হয় আক্রমণ। এখানে ছাড় পাননি স্ত্রী মায়ান্তিও ৷ চরম বিদ্রুপে ভরিয়ে দেওয়া হয় বিনি দম্পতিকে ৷যেখানে কেউ মায়ান্তিকে পরামর্শ দেন আত্মহত্যার! কোনও ট্যুইটে মায়ান্তিকে লেখা হয়, ‘‘আমি ভাল ডিভোর্স করানোর আইনজীবীকে চিনি।’’ কেউ বা লেখেন, ‘‘ভারত এক ওভারে ৩২ দিয়ে ম্যাচ হেরেছে বিনির জন্য। এর চেয়েও বেশি হতাশার, ও মায়ান্তির স্বামী।’