TRENDING:

Sakshi Malik CWG : মা হওয়া পিছিয়ে দিয়েছিলেন! সোনার স্বপ্ন সফল করে এখন চোখে জল সাক্ষীর

Last Updated:

Marriage not the end of career proves Sakshi Malik after winning gold at CWG. বিয়ে করে নাকি ক্যারিয়ার শেষ! সোনা জিতে সমালোচনার জবাব দিলেন সাক্ষী

impactshort
ইমপ্যাক্ট শর্টসলেটেস্ট খবরের জন্য
advertisement
#লন্ডন: অনেকেই প্রশ্ন তুলেছিলেন বিয়ে হওয়ার পর নাকি আর আগের মত কুস্তি লড়তে পারবেন না সাক্ষী মালিক। কিন্তু সাক্ষী এবং তার কোচ কুলদীপ মালিক জানতেন নিন্দুকদের ভুল প্রমাণ করবেন তারা। সেটাই হল এবারের
এই প্রথম কমনওয়েলথ গেমসের গোল্ড মেডেল গলায় ঝোলালেন সাক্ষী
এই প্রথম কমনওয়েলথ গেমসের গোল্ড মেডেল গলায় ঝোলালেন সাক্ষী
advertisement

কমনওয়েলথ গেমসে। সোনা জিতে যাবতীয় সমালোচনার জবাব দিলেন সাক্ষী মালিক। মেয়েদের ৬২ কেজি বিভাগের কোয়ার্টার ফাইনালে ইংল্যান্ডের কেলসি বার্নসের বিরুদ্ধে জয় তুলে নেন সাক্ষী মালিক।

কার্যত ১ মিনিটেই কোয়ার্টার ফাইনালের লড়াই জিতে নেন সাক্ষী এবং সেমিফাইনালের টিকিট নিশ্চিত করেন। ১০-০-র ব্যবধান তৈরি করে টেকনিক্যাল সুপিরিয়রিটির নিরিখে বাজিমাত করেন ভারতীয় তারকা।সাক্ষী মালিক ৬২ কেজি বিভাগের সেমিফাইনালে ১০-০ ব্যবধানে হারিয়ে দেন শ্রীলঙ্কার নেথমি পরুথোটেগকে এবং ফাইনালের যোগ্যতা অর্জন করেন।

advertisement

আরও পড়ুন - Indian hockey : মেয়েদের হকিতে জোর করে হারানো হল ভারতকে, আম্পায়ার শেষ করলেন সোনার স্বপ্ন

গোল্ড মেডেল বাউটে সাক্ষী কানাডার অ্যানা গডিনেজ গঞ্জালেজকে চিৎ করে (৪-৪) চ্যাম্পিয়ন হন। এই প্রথম কমনওয়েলথ গেমসের গোল্ড মেডেল গলায় ঝোলালেন সাক্ষী মালিক। এর আগে ২০১৪ সালে গ্লাসগো কমনওয়েলথ গমসের ৫৮ কেজি বিভাগে রুপো জিতেছিলেন সাক্ষী। পরে ২০১৮ সালে গোল্ড কোস্টের ৬২ কেজি বিভাগে ব্রোঞ্জ জেতেন তিনি।

advertisement

এবার পদকের রং বদলে নেন রিও অলিম্পিক্সে ব্রোঞ্জ জয়ী সাক্ষী মালিক। সোনার জিতে এমনিতেই আবেগপ্রবণ ছিলেন সাক্ষী। তার পর পোডিয়ামে পদক নিতে উঠে চোখের জল সামলাতে পারেননি। জাতীয় সঙ্গীত বাজতেই আনন্দে কেঁদে ফেলেন তিনি। এমন দৃশ্য দেখে নেটিজেনরাও আবেগ তাড়িত।

advertisement

সাক্ষীর পোডিয়ামে পদক নিতে ওঠার দৃশ্য এখন নেট পাড়ায় হুহু করে ভাইরাল। গোল্ড মেডেল বাউটের শুরুতে আক্রমণ করতে গিয়ে ভুল করে বসেন সাক্ষী। প্রতিআক্রমণে সাক্ষীকে টেক ডাউন করে ২ পয়েন্ট সংগ্রহ করেন অ্যানা। প্রথম রাউন্ডেই একই ভুলের পুনারাবৃত্তি করেন সাক্ষী।

ফলে ফের তাঁকে ২ পয়েন্ট খোয়াতে হয়। প্রথম রাউন্ডে সাক্ষী ০-৪ পয়েন্টে পিছিয়ে পড়েন। কিন্তু শেষ পর্যন্ত হিম্মত বজায় রেখেছিলেন। তার ফল পেলেন সাক্ষী। সাক্ষীর স্বামী কাদিয়ান নিজেও একজন কুস্তিগীর। সাক্ষী জানিয়েছেন এবছর মা হওয়ার কথা ভেবেছিলেন একবার। কিন্তু পরে তিনি এবং তার স্বামী মিলে ঠিক করেন কমনওয়েলথ গেমসে পদক প্রথম লক্ষ্য।

advertisement

বাংলা খবর/ খবর/খেলা/
Sakshi Malik CWG : মা হওয়া পিছিয়ে দিয়েছিলেন! সোনার স্বপ্ন সফল করে এখন চোখে জল সাক্ষীর
Open in App
হোম
খবর
ফটো
লোকাল