অতিবড় বাংলাদেশ সমর্থকও হয়তো ভাবেননি, ইংল্যান্ডের মতো দলকে হোয়াইটওয়াশ করা সম্ভব। ১৫৯ তাড়া করতে নেমে ১ উইকেটেই ১০০ রান তুলে ফেলেছিল ইংলিশরা। সেখান থেকে আর ৪২ রানে ৫ উইকেট হারায় ইংল্যান্ড। তার চেয়েও বড় কথা, টাইগারদের অসাধারণ বোলিংয়ে ৯ উইকেট হাতে রেখেও শেষ ৪৮ বলে মাত্র ৪৭ রান নিতে পারে ইংলিশরা। ৬ উইকেটে থামে ১৪২ রানে।
advertisement
তাসকিন আহমেদ ৪ ওভারে ২৬ রান দিয়ে নেন ২টি উইকেট। মোস্তাফিজুর রহমান ৪ ওভারে ১ উইকেট নিতে খরচ করেন মাত্র ১৪। হাসান মাহমুদ ৪ ওভারে দেন ২৯। মিরপুর শেরে বাংলায় রুদ্ধশ্বাস এক লড়াইয়ে শেষ ওভারে ১৬ রানে ইংল্যান্ডকে হারাল বাংলাদেশ। তিন ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজে বিশ্বচ্যাম্পিয়নদের ৩-০ ব্যবধানে বাংলাওয়াশ করেই ছাড়ল সাকিব বাহিনী।
অসাধারণ এক প্রত্যাবর্তনের গল্প লিখল বাংলাদেশ! যে ম্যাচটি হেসেখেলেই বের করে নিয়ে আসছিলেন ডেভিড মালান আর জস বাটলার। সেই ম্যাচে পাশার দান একেবারে উল্টে দিল সাকিব আল হাসানের দল। সাকিবের ধারণা, বিপিএলের পারফরম্যান্সটা অনেক কাজে দিয়েছে। টানা খেলার ভেতরে থাকাটাও ভাল করতে সহায়ক ভূমিকা রেখেছে, বিশ্বাস টি-টোয়েন্টি অধিনায়কের।