মোহন বাগানের বিরুদ্ধে সেই ছন্দ ধরে রাখাই লক্ষ্য জবি জাস্টিনদের। গত বছর যুবভারতীতে এএফসি কাপে ফেরান্দোর দলকে ৪-২ ব্যবধানে হারানোর আত্মবিশ্বাসও কাজে লাগাতে প্রত্যয়ী ছিল গোকুলাম। কিন্তু সোমবার গোকুলাম বুঝতে পারল তারা ভারতবর্ষের চ্যাম্পিয়ন দলের বিরুদ্ধে নেমেছে। প্রথমার্ধেই তিনটি গোল মোহনবাগানের।
৭ মিনিটে দুর্দান্ত একটা গোল করলেন লিস্তন কোলাসো। যেন সেই পুরনো লিষ্টন। ২৭ মিনিটে আবার গোল। এবারও লিস্টন। সেই দূরপাল্লার শট, এবার আগের থেকেও ভাল। ৪৫ মিনিটে কিয়নের পাস থেকে হুগো বুমু তিন নম্বর গোল করলেন বা পায়ের শটে। ৬২ মিনিটে আবার গোল। হুগোর পাস থেকে মনবির করে গেলেন চতুর্থ গোল। এরপর মাঠে নামলেন তিরি।
গত বছর মার্চ মাসে চোট পাওয়ার পর দীর্ঘদিন পর নামলেন স্প্যানিশ ডিফেন্ডার। মনবিরের জায়গায় এলেন হানামতে। এরপরেও আক্রমণ বজায় রাখল সবুজ মেরুন। গোটা ম্যাচে গোকুলাম কেরালা মোহনবাগানের গোল লক্ষ্য করে একটিও শট নিতে পারেনি। নিজেদের ইচ্ছেমতো খেলাটা নিয়ন্ত্রণ করল হুয়ান ফেরান্ডোর দল। আইএসএল চ্যাম্পিয়নদের বিরুদ্ধে কিছুই করার ছিল না কেরলের দলটির।
৭১ মিনিটে গতির বিপক্ষে একটি গোল করে গেলেন কেরলের স্প্যানিশ স্ট্রাইকার সেরগিও মেন্দি। মোহনবাগান ডিফেন্স একটু হালকা নিয়ে নিয়েছিল প্রতিপক্ষকে। শেষ ১২ মিনিট আগে নামানো হল দিমিত্রি পেত্রাটসকে।