আরও পড়ুন - IND vs PAK : ভারতীয় বোলারদের কচুকাটা করব রবিবার! হুঙ্কার পাকিস্তানের আসিফ আলির
এই ম্যাচটা যতটা মাঠে খেলা হয়, ততটাই ক্রিকেটারদের মানসিক পর্যায়ে ঢুকে থাকে। তাই এই ম্যাচের হিসেব কোনও অঙ্কতেই মেলে না। ১৯৮৬ সালের অস্ত্রলেশিয়া কাপের উদাহরণ টেনে কপিল মনে করিয়ে দেন জাভেদ মিয়াঁদাদের কথা। শারজার মাঠে ভারতের নিশ্চিত জেতা ম্যাচ শেষ বলে ছয় মেরে পাকিস্তানকে জিতিয়ে দিয়েছিলেন মিয়াঁদাদ।
advertisement
কপিল মনে করেন চেতন শর্মাকে সারা ভারত বর্ষ গালাগাল দিলেও তার দোষ ছিল না। বলটা ইয়র্কার হওয়ার বদলে লো ফুলটস হয়ে গিয়েছিল। জাভেদ ব্যাকফুট শক্ত রেখে ব্যাটের মাঝখান দিয়ে কানেক্ট করে দিয়েছিলেন। সেই হারের প্রভাব প্রায় দুই থেকে তিন বছর ছিল ভারতীয় দলে।
তবে কপিল জানিয়েছেন শেষবার টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে পাকিস্তানের কাছে বড় ব্যবধানে হেরেছে বলেই এবারও ভারত হারবে, এমনটা ভাবার কারণ নেই। বরং ভারতীয় ক্রিকেটাররা মনে মনে জবাব দেবেন বলে তৈরি হয়ে আছেন বিশ্বাসী কপিল। তার মতে রোহিত শর্মা যথেষ্ট ঠান্ডা মাথার অধিনায়ক।
অযথা পাকিস্তান নিয়ে ড্রেসিংরুমে তিনি চাপ বাড়তে দিতে চান না। তাছাড়া কোহলি, রাহুল, হার্দিক প্রত্যেকেই অভিজ্ঞ। পাকিস্তান টি টোয়েন্টি ফরম্যাটে ভাল দল। নিজেদের দিনে তারা যে কোনও দলকে হারানোর ক্ষমতা রাখে। কিন্তু কপিলের মন বলছে ২৮ আগস্ট দুবাইতে শেষ হাসি হাসবে ভারত। তার ছোট্ট পরামর্শ ভারত যেন নিজেদের স্বাভাবিক ক্রিকেট খেলে। অতিরিক্ত কিছু প্রমাণ করতে না যায়।