শোনা যাচ্ছে এফএসডিএল নাকি কোনও ভাবেই চাইছে না আইএসএল স্থগিত রাখতে। এর একটা বড় কারণ, এপ্রিলে শুরু হয়ে যাবে আইপিএল। ফলে আইএসএল পিছিয়ে দেওয়া হলে সম্প্রচারকারী টিভি সংস্থার পক্ষে স্লট বের করা মুশকিল হবে। তাই পরিস্থিতি একটু স্বাভাবিক হলে রবিবারের মতো শুক্র ও শনিবার দুটো করে ম্যাচ আয়োজন করে আইএসএল শেষ করার ভাবনা রয়েছে আয়োজকদের।
advertisement
আরও পড়ুন - Madan Lal on Rishabh Pant : ঋষভ পন্থকে বসিয়ে এবার দলে আনা হোক ঋদ্ধিমানকে, বলছেন মদন লাল
গত বছরও পুরো প্রতিযোগিতা করোনা আবহেই আয়োজিত হয়েছিল। প্রতিযোগিতা শুরু হওয়ার আগেই ভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছিলেন নর্থ-ইস্ট ইউনাইটডের হেড কোচ খালিদ জামিল ও ডিফেন্ডার আশুতোষ মেহতা। চলতি মরশুমে আইএসএল শুরু হওয়ার সময় কোভিডের বাড়বাড়ন্ত ছিল না। তবুও যাবতীয় নিয়ম মেনেই শুরু হয়েছিল দেশের এক নম্বর ফুটবল প্রতিযোগিতা।
গত মরশুমের মতো এবারও ফুটবলার থেকে শুরু করে সাপোর্ট স্টাফ, সবাইকেই রাখা হচ্ছে জৈব বলয়ে। আইএসএল শুরু হওয়ার অনেক আগে থেকেই সবাইকে নিভৃতবাসে রাখা হয়েছিল। এমনকি মরশুমের মাঝপথে কোনও ফুটবলার কিংবা সাপোর্ট স্টাফ দলে যোগ দিলে তাঁদের নিভৃতবাসে থাকতে হচ্ছে। তবুও এই মারণ ভাইরাসের দাপট এড়ানো গেল না।
কঠিন জৈব সুরক্ষা বলয় ভেদ করে ঢুকে পড়ল করোনা। আবার শোনা যাচ্ছে রয় কৃষ্ণ নাকি অন্য হোটেলে গিয়েছিলেন স্ত্রী এবং কন্যার সঙ্গে দেখা করতে। কন্যা যেহেতু খুবই ছোট তাই মানবতার খাতিরে তাকে নাকি আটকানো হয়নি। আবার অনেকে মনে করছেন কার্ল ম্যাক হিউ হাসপাতাল থেকে হোটেলে ফেরার পর অনেক ফুটবলার তার সঙ্গে দেখা করতে গিয়েছিলেন। সেখান থেকেও ভেঙে যেতে পারে বায়ো বাবেল। তবে কোনটা সঠিক কারণ সেটা পরিষ্কার নয়।